...
একশহরে দুই জমজ ভাই ছিল। বব আর জন। বব বিয়ে করেছিল লিসা নামের একটা মেয়েকে। কাকতালীয়ভাবে লিসা নামে জনের একটা ফিসিং বোটও ছিল। আরো কাকতালীয়ভাবে ববের বউ লিসা যেদিন মারা যায় ঠিক সেইদিন জনের নৌকাও ডুবে যায়।
কয়েকদিন পর, শহরের এক বৃদ্ধা মহিলা জনের সাথে দেখা হলো। জন তার নৌকা লিসাকে হারিয়ে খুব একটা দুঃখ পায় নাই। এদিকে মহিলা ভেবেছে এইটা বব। ববের বউ মরায় সে নিশ্চয় কষ্টে আছে।
মহিলা বলল “আহা! কিরে পোলা, লিসার জন্য কষ্ট হয় রে?”
জন বলল, তেমন একটা হয় না।
কি বলিস ছোকরা!
আরে বলবেন না, যেদিন থেকে লিসা আমার হলো- সেদিনই আমি টের পেলাম আসলে লিসা বেশ খারাপ মাল। তার নিচটা বেশ ময়লা- পচা মাছের গন্ধ পেতাম। যেদিন আমি প্রথম তার ওপর উঠলাম- সে ছ্যাড়ছ্যাড় করে পানি ছেড়ে দিল। আমার মনের অবস্থাটা বুঝেন! তার পিছন দিকে তাকালে পরিষ্কারভাবেই একটা খাজ দেখা যেত। আর সামনের দিকের ছিদ্রটা যত দিন যেতে লাগল ততই বড় হতে লাগছিল।
তবু তাকে দিয়ে আমার কাজ চলে যাচ্ছিল। কিন্তু শহরের চার যুবক এসে তার জীবন শেষ করে দিল। এই চাইর বদমাশ আসছিল একটু ভালো সময় কাটানোর জন্য। শহরে ভালো কিছু না পেয়ে এরা লিসাকেই পছন্দ করে ফেলল। আমি ত লিসাকে ভাড়া দিতে রাজি না।
হাজার হোক লিসা আমার। কিন্তু হারামজাদাগুলা লিসার জন্য আমাকে টাকা সাধতে শুরু করল। আমি জানি লিসার ক্ষমতা নাই একসাথে চারজনকে নেয়ার- কিন্তু ওরা টাকা দিয়ে আমাকে রাজি করিয়ে ফেলল।
একটু দীর্ঘশ্বাস ফেলে জন বলল, ওরা চারজন একসাথে লিসার ওপর চড়ে বসতেই লিসা শেষ বারের মত পানি ছেড়ে দিয়ে ...... শেষ হয়ে গেলো।
জনের কথা শেষ হতেই বুড়ি মাথা ঘুরে পড়ে গেলো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।