ভালো লাগে লিখতে তাই লিখি..............
আজ আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটির জন্মদিন, হ্যাঁ তার কথাই বলছি যার জন্য আমার এই পৃথিবীর মুখ দেখা । কত কষ্ট আর কতই না ত্যাগ সহ্য করে জন্মদান , আর তারপর তিল তিল করে একটি ছোট্ট অবুঝ অসহায় শিশুকে বড় করা, সত্যিই কি ভীষন এক যুদ্ধ ! সেই যুদ্ধের বিজয়ীনি আমার মা, আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ, প্রিয় বন্ধু যে অসহায় মূহুর্ত্বে ভরসা দিয়ে, কষ্টের সময়ে শান্তনা দিয়ে আমার সকল বিপদে - আপদে ছায়ার মত সঙ্গী হয়ে থাকে ।
কিন্তূ মায়ের এই ত্যাগ, এই ভালবাসা প্রায়ই ভুলে গিয়ে, কথা না শুনে অবাদ্ধতা করি , আর কত কষ্টই না দেই! মা তাও সকল যন্ত্রণা হাসি মুখে সয়ে যায় , আসলে মায়েদের মন হয়ত এমনই হয়, যে মন সন্তানদের মঙ্গল কামনা করে শুধু ।
আজ আমার মায়ের জন্মদিনে, পৃথিবীর সকল মায়ের জন্য ভালবাসা ।
মা কে নিয়ে লেখা এ কবিতাটি তাই সকল মায়েদেরকে উৎস্বর্গীত ---
-:: জননী ::-
শত ব্যাথার শত প্রদীপ
নিভুনিভু সব নীলচে শিখা
আলোয় আলোয় আলোকিত আজ
তোমার সকল জীবন রেখা
বসবে আজি জীবন মেলা
তোমার ঘরের দুয়ারে
ভরবে হৃদয়, ভরবে মন
সুখ সাগরের জোয়াড়ে ।
দিলাম আজি সকল ফুলের
সৌরভিত ভালবাসা
একটুখানি হাসবে তুমি
এটাই শুধু আশা ।
গাইতে গাইতে হঠ্যাৎ থেমে গিয়ে
পাখিরা করেছিল আজ ভুল
রুদ্ধশ্বাসে পৃথিবী দেখছিল
ফুটছে একটি ফুল
সেই ফুলটি তুমি মা গো,
তুমিই পরীর রানী
স্বর্গ থেকে মত্ত্বে এসে
করেছ পৃথিবী দামী ।
আমি যে তোমার কন্যা মা গো,
শত জন্মের ঋণী
খোদার কাছে লাখো শোকর,
তোমায় গড়েছিলেন তিনি
তুমি ছাড়া জীবন আমার
আধার- কালো, স্বপ্নগুলো বর্ণহীন,
মা, তোমায় আজ সকল শুভেচ্ছা
আজ যে তোমার জন্মদিন ।
তোমার এই জন্ম লগনে
ধন্য হয়েছিল ধরণী
মা গো আমার, মা গো তুমি
তুমি আমার জননী ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।