অনেক হাসি-কান্না মিথ্যা হতে পারে কিন্তু প্রতিটি দীর্ঘশ্বস'ই সত্য।
কে কত সুন্দর তা কি মাপা যায়? একেক জনের কাছে একেক জন একেক রকম সুন্দর। কেউ যাকে অসুন্দর বলে অন্য আরেক জনের কাছে সে অসুন্দর নাও হতে পারে। এই সব প্রতিযোগিতা যে ব্যবসা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই এ গুলোকে প্রতিযোগিতার দৃষ্টিতে না দেখায় শ্রেয়।
মঞ্চের সামনে বসা বিজ্ঞ বিচারকরা যেভাবে প্রশ্ন করছিলেন তা শুনে একটা চুটকি মনে পড়ছিল..
বিচারকদের প্রশ্ন ছিল :
অলিভ থেকে অলিভওয়েল হলে বেবীওয়েল কি থেকে হয়?
ভেজিটেবল খেলে যদি ভেজিটেরিয়ান হয় তবে হিউমেনিটেরিয়ানরা কি খায়?
খুব ষ্পষ্ট যে প্রশ্নগুলির সুনিদির্ষ্ট উত্তর নাই। প্রশ্নকর্তা তার মনপুত একটা উত্তর আগেই টিক করে রেখেছিলেন।
প্রসঙ্গিক চুটকি:
এক কৃষকের ছেলে পড়তে গেছে। শিক্ষক জ্যামিতি পড়াচ্ছেন, একটা বৃত্ত একেঁ জিজ্ঞেস করলেন এটা কি বলো?
ছাত্র বললো, এইটা একটা রুটি আর মাঝখানে লবণ।
উত্তর শুনে শিক্ষক ছাত্রকে মার দিলেন।
ছাত্র কাদতে কাদতে বাড়ি ফিরল।
কৃষক রেগে গিয়ে তার ছেলেকে(ছাত্র) নিয়ে শিক্ষকের কাছে জবাব চাইলেন, কেন তার ছেলেকে মারা হলো?
শিক্ষক তার ছেলের উত্তরের কথা জানালেন। কৃষক বললো ঠিকই তো বলেছে। আপনি একটা উত্তর বানিয়ে রাখলেই হলো? আমি এটা আকঁবো আপনি বলতে পারবেন?
শিক্ষক বললেন ঠিক আছে আকেন। কৃষক একটা চতুর্ভূজ টাইপ একে চতুর্ভূজের ভিতর থেকে বাইরের দিকে আকাবাকা একটা "......" রকম একটা টান দিলেন।
এইবার বলেন এটা কি?
শিক্ষক বললেন এইটা একটা চতুর্ভূজ আর এইটা একটা বক্র রেখা।
কৃষক বললো এটা কি হলো নাকি? শুনেন, এই চারকোনাটা হলো গোয়াল ঘর আর "......" এইটা হলো গরু মুততে মুততে গোয়াল ঘর থেকে বের হয়েছে।
মঞ্চের সামনে বসা প্রশ্নকর্তা = চুটকির কৃষক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।