আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মীর জাফর ও রাজাকার ভাই ভাই

God's rules for traveling the road of life: STOP at least once a day, LOOK for the beauty around you, LISTEN to what your heart is saying.
এখন থেকে তিনশত বছর পূর্বে পলাশীর প্রান্তরে মীর জাফর, নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে তথা স্বাধীন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের সাথে বেঈমানী করে তার নামটাকে বেঈমানের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে গেছে বিধায় আজও বাংগালী জাতি বেঈমানকে “মীর জাফর” বলে ডাকে। আর ১৯৭১ সালে যারা রাজাকারের খাতায় নাম লেখাইয়া এই বাংলাদেশের সাথে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সাথে বেঈমানী করেছে, স্বাধীনতার বিরুধিতা করেছে তারাও একই পথের পথিক। অর্থাৎ বেঈমান। রাজাকার বেঈমান ও দেশদ্রোহীর প্রতীক। ১৯৭১ এর পরে জন্ম গ্রহন করেও যারা দেশ এবং জাতীর সাথে বেঈমানী করে, দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে, রাজাকারের পক্ষে কথা বলে, রাজাকারদের পূনর্বাসন করে ও তাদেরকে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে সাহায্য সহযোগীতা করে প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং করতেছে তারা সবাই রাজাকার।

সকল দেশ প্রেমী জনতার নিকট আকুল আবেদন রাজাকার ও তাদের পুনর্বাসন কারীদেরকে সামাজিক ভাবে ও যেকোন মাধ্যমে প্রতিহত করে এই দেশকে রাজাকার মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলি। মনে রাখবেন সাধারন জনতার হাতে ভোট ছাড়া আর কোন হাতিয়ার নাই। তাই আজ সময় এসেছে সেই হাতিয়ারের সঠিক ব্যাবহারের, সামনে উপজেলা নির্বাচন। তাদেরকে সমূলে ধবংস করি এই বাংলার মাটি থেকে। আসুন সবাই বলি বাংলার মাটিতে রাজাকারদের গাড়িতে বাড়িতে আর জাতীয় পতাকা উড়তে দিব না।

আর সাথে সাথে বজ্র কন্ঠে আওয়াজ তুলুন “মীর জাফর ও রাজাকার ভাই ভাই। মীর জাফর ও রাজাকার বেঈমানের প্রতীক” তাই বেঈমান রাজাকার ও তাদের পুর্নবাসন কারীদেরকে তুই রাজাকার বলে সম্ভোধন করি। নিচে ১৯৭১ এর পূর্ববতী ও পরবর্তী পর্যায়ের রাজাকার এবং তাদের সাথীদের কর্মকান্ডের কিছু সচিএ তুলে ধরা হলোঃ
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।