[অন্যর দোষ না খুঁজে আগে যদি সবাই নজের দোষটা খুঁজত তাহলে বোধহয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত]............... [পথের শেষ নেই, আমার শেষ আছে, তাইত দ্বন্দ্ব] http://mamunma.blogspot.com/
তখন আমি পাবলিক বাসে পল্টন মোড়ে এবং সময় ঘড়িতে দেখলাম সোয়া একটার কাছাকাছি, নেমে পড়লাম ...দ্রুত হাঁটা দিলাম বায়তুল মোকারাম মসজিদের দিকে...
জুম্মার দিন এই জাতীয় মসজিদটির গেটগুলাতে পুলিশের পদচারণা একটু বেশীই থাকে....তাই ছিল আজও দেখলাম কিন্তু একটু ব্যতিব্যস্ত তারা বেশি মনে হলো।
পকেটগুলো তাদের হাতের ছোয়ায় নিরাপদ প্রতীয়মান করে মানে চেকিং এর পরে ভেতরে ঢুকে কেমন জান একটু উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশ মনে হলো ...
ওদিকে সময়ও কম, দ্রুত হাঁটছি...ওযু করতে হবে আবার...
হাঁটছি ওযু খানা দিকে , হঠাৎ হঠাৎ ইমামের খুতবার আওয়াজ ছাপিয়ে কানে আসে হৈচৈ , আবার থেমে যায়...হঠাৎ একটু জন দৌড়ের হালকা ঢেউ কিঞ্চিৎ
, কিছু একটা বিষয়ে উত্তেজনা বুঝতে পারছি , কিন্তু কি বুঝলাম না তখনও ।
ওযু করে পেছেনর দিকে একটা জায়গা খুঁজছি যাতে জুতো আর আমি দুেটাই সস্তিতে থাকে, তখনই জানলাম আশপাশ থেকে উত্তেজনা টি নতুন খতিবের নামায পড়ানো বিষয়ক।
...নামায পড়ানো শেষ হলো...
পেছনে থাকায় বের হতে দেরী হলোনা...
দৈনিক বাংলার দিকে যেতে যেতে দেখলাম পুলিশ রাস্তায় ব্যারিকেট দিচ্ছে ...
না মসজিদের উত্তর গেট এ এবার যে হৈ চৈ শুনলাম , যার জন্য এই ব্যারিকেট আর পুলিশি সতর্কতা ওটা খতিব বিষয়ক না , ওটা
প্যালেষ্টাইনে নির্বিচারে গণহত্যার বিরুদ্ধে ....
যাক নেটে ঢুকে জানলাম কেবল হৈচৈ ছিলনা মসজিদের ভেতর
জুতোর বুশীয় কালচার এখানেও চালানোর চেষ্টা হয়েছ দফায় দফায়।
খবর বিডি নিউজ২৪ থেকে পড়ুন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।