যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস নিয়ে আবারো নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে । প্রশ্নের অন্যতম কারণ বাংলাদেশের সঙ্গে টেস্ট খেলে অন্য দেশ গুলোর পোষাচ্ছে না । না খেলার মান নিয়ে যতো না প্রশ্ন তার থেকে অধিক প্রশ্ন ব্যবসা নিয়ে ।
কেননা বাংলাদেশের সঙ্গে খেলে ক্রিকেটবোর্ড গুলো আর্থকিভাবে লাভবান হচ্ছে না । তাই বাংলাদেশের সাথে টেস্ট খেলে অযথা সময় নষ্ট করতে রাজি নয় কেউ তার থেকে বরং এই সময়ে যদি টুয়েন্টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপকে লাভজনক মনে করছে সবাই । এতোদিন এই বিষয়টা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাথা ব্যথা ছিল তারপর যোগ দিয়েছে ইংল্যান্ড । ইংল্যান্ড নাকি মন্তব্য করেছে বাংলাদেশে এসে টেস্ট খেললেও তারা ইংল্যান্ডে বাংলাদেশ টিমকে আতিথিয়েতা দিবে না । তার পিছনেও কারণ কিন্তু আর্থিক, ব্যবসাগত ।
এই হালে জোয়াল চড়িয়েছে এখন খোদ আইসিসি । আইসিসি- বিদায়ী সভাপতিরও ডেভিড মরগান । যদি তিনি বাংলাদেশের খেলার মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কিন্তু তারপরও আসলে কিন্তু বিষয়টি ব্যবসায়িক । যদি ব্যবসাই করতে তবে ক্রিকেট কেন?? তার থেকে বরং ক্রিকেট কে ডব্লিউ ডব্লিউ এফ বানানো হোক, মেকি পারফমেন্স দিয়ে নাটক সাজানো হোক । ক্রিকেট নাখেলে ক্রিকেটাররা ক্রিকেট অভিনয় শুরু করুক ।
তাতে বোধকরি ব্যবসাটা আরো জমবে । টুয়েন্টি-টুয়েন্টি খেলতেও যে সময় লাভবে তার থেকে সাজানো নাটক হলে কমসয়েই অনেক অর্থ আসবে । ক্রিকেট খেলা চার-পাচঁ ঘন্টা না চলে বড়জোর নব্বই মিনিটের খেলায় পরিণত করা হোক । তবে আইসিসি আরো অনেক বেশি মুনাফা অর্জন করবে, আরো বেশি লাভবান হবে ।
এরপর সেই প্যাকেজ গুলো দিয়েই ক্রিকেট ফিল্ম ওয়ার্ল্ড টু্র করবে ।
বিভিন্ন দেশের প্রেক্ষাগৃহে তা প্রদর্শিত হবে । তবে অনেকদিক থেকে রক্ষা । কিক্রেট এর মাঠের প্রয়োজন হবে না, কষ্ট করে ক্রিকেট নায়কদের নানা দেশে যেয়ে পারফর্ম করতে হবে না, সময় বাচঁবে আর ব্যবসা বাড়বে ।
জয়তু আইসিসি , জযতু ক্রিকেট দুনিয়া ।
কিকেট এর নায়ক নায়িকারাই তখন ফিল্ম স্টারদের মতোই ব্যস্ত থাকবে আর আইসিসি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে মাইক্রোসফটকেও ছাড়িয়ে যাবে ।
ক্রিকেটের জয়জয়াকার পৃথিবীল সবদেশে ছড়িয়ে পড়বে । আর আমাদের মতো হয়তো দু একটি দেশ যারা ক্রিকেটর রাজতীয়তাকে অসম্মান করছে তারা না হয় বলবে ছিঃ আইসিসি ছিঃ । তাতে ক্রিকেটরে কি যাবে আসবে ।
ছবি: প্রআলো সংবাদ
রাহা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।