আমি মকবুল
বাংলাদেশে হালার কুনো কামই ঠিক মতো হয়না। ডিজিটাল জালিয়াতি কইরা নাকি ইলেকশন ইনজেনারিং কইরা ভরাইয়া ফালাইসে। হাতে ঘাটে মাটে বাটে, সব জায়গা ধানের শীষের সিল মারা বেলট পাওন যাইতাসে। কুন খানে দুইটা বেলট কুনখানে তিনটা। কুন খানে আবার বেলুট বুলুট পাওন যায়নাই , পাওন গেসে বেলটের মুড়ি।
যাই হউক।
একন কথা হইলো গিয়া আম্বালীগ পেরায় ১২% বা ১ কুটি ভুট বেশী পাইসে। একুন এ দুই তিনটা বেলট পেপার যেটা ভুট না দিয়া বাসায় লইয়া গেসে নিবেদিত ধানের শীষের কর্মিরা সেটা দিয়া নির্বাচনী জালিয়াতি প্রমান করন যাইবোনা। আর নেক্সট টাইম যদি এ পাওন বেলট দিয়া, মুড়ি হাটে ঘাটে মাঠে পাওন যায়, আর জালিয়াতি বইলা মেডামে কান্না পাড়ে, তাইলে মেডামের লাইগা এক রাশ কাঠাল পাতা।
এ াল ছাল নাটক আর কয়দিন, লুকে জালিয়াতি কইরা ভুট ধানের শীষের কমাইয়া দিসে, মুড়ি আগে লইয়া গেসে আর মুড়ি কেন্দ্রের সামনের ডুবায় ফালাইয়া গেসে।
আরে াল কেউ যদি ভুট চুরি করে সে কি কেন্দ্রের সামনে মুড়ি আর বেলট পেপার ফালাইয়া যাইবো না সব পুড়াইয়া ফালাইবো। হালার বাংলাদেশে ছাগল চুরি গেলে ছাগলের দড়ি পর্যন্ত হজম হইয়া যায়, সেইকানে ভুট চুরে ভুট ডুবার পাশে ফালাইয়া যায়।
সো নিউ রুল, ভোট জালিয়াতি করলে , বেলট পেপার মুড়িম কেন্দ্রের সামনের ডোবায় ফালাইবেন না, পুড়াইয়া ফালাইবেন। আর যদি ডুবার সামনে ফালান দুই একটা বেলট ফালাইবেন না, ফালাইলে যা চুরি করসেন সব গুলান ফালাইবেন। নাইলে হালার কুনো বেইল নাই, ভুট জালিয়াতি করবা কুটি খানেক আর রাইকা যাইবা দশ খান বেলট পেপার সেসব দিন শেষ, বেলট পেপার বাচাও, চুরি বাচাও।
হালার বাংলাদেশ ভইরা গেসে হরিদাস পালে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।