সতর্ক করন " জামাত শিবির , যে কোন রকমের মৌলবাদী, ধর্ম ব্যাবসাই ও বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত সকল জানয়ারের প্রবেশ নিষেধ" কা কা কা.....
সমানে ময়লা খাচ্ছে কিছু কাক। এর মাঝে আবার দুইটা হল মা আর ছেলে। ঢাকা শহররে সব ময়লা খেয়ে ফেলার মিশনে নামছে কাউয়া পরিবার। যেভাবেই হোক সব ময়লা পরিষ্কার করতেই হবে। ছেল শুধায়, মা যেভাবে ময়লা বাড়তেছে সামনে তো আমাদেরকেই ময়লায় ডুবে যেতে হবে।
মা বলে, ওটা তখন দেখা যাবে। এখন দ্রুত ময়লা খা। কোন কিছু দেখার সময় নাই
এদিকে ঢাকাতে শুরু হয়েছে অন্য চিত্র। সব মানুষ শাহবাগে। শাহবাগ মোড় হয়ে গেছে জনতার প্রান্তর।
সবার মুখে মুখে এক কথা, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই। কাদেরের ফাঁসি চাই। ফাঁসি না দিলে নিস্তার নাই।
ছেলে কাক মাকে বলে, মা এই কাদের কেডা?
মা বলে, আমি তোরে কেমনে বুঝাই। এর যন্ত্রণায় আমিও বের হতাম।
ভয় হইতো কখন আমারেও রেইপ কইরা দেয়। এর কাছে পশু মানুষের কোন পার্থক্য নাই।
ছেলে ভয়ে চুপসে যায়।
জনতার গণ-জোয়ারে ভেস্তে যায় সব ষড়যন্ত্র। একজন কাদেরের ফাঁসির রায় হয়ে যায়।
ফাঁসি ফাঁসি সবাই আনন্দিত। শুভদিনে ফাঁসি দিয়ে সবাই পাপের বোঝা-মুক্ত হয়। সবার স্লোগান দেয় এই লাস কবরে দেয়া যাবে না, এই লাস পোড়ানো যাবে। এই লাস কোথাও থাকার মতো না। একে ময়লায় স্তূপে ফেলে দেয়া হোক।
ফেলে রাখা হোক নোংরা ডাস্টবিনে।
ময়লা, আবর্জনার স্তূপে জায়গা হয় একজন কাদেরের। সেই জায়গায় যেখানে কাউয়া পরিবার ময়লা পরিষ্কারের মিশনে নেমেছে। হঠাৎ ছেলে খুঁজে পায় একটা লাশ। মা মা দেখে যাও একটা মানুষের লাশ! দৌড়ে আসে মা কাক।
চিৎকার করে বলে এই লাসে মুখ দিবি না। এই লাশ বিষাক্ত। এই লাস কাদেরের!!
কার্টেসি- ইয়াসিন কবির
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।