এই পৃথিবীর সব কিছুই পাতানো, কলকাঠি নাড়ছে....... একজন; শুধুই একজন।
গতকাল কোন এক ব্লগার বলেছিলেন, শেখ হাসিনার প্রতিটি ভাষনের পরে আওয়ামী লীগের ১০০ করে ভোট কমে। কথাটা শুনে হাসি পেয়ে গিয়েছিল কিন্তু কোন এক কারণে ভেতরের পোষ্টটি আর পড়া হয়ে ওঠেনি। শেখ হাসিনা এত বড় একটি জাতীয় দলের সভানেত্রী; কিন্তু তার ভোট পরবর্তী ভাষনে বরাবরের মতো এবারও অবাক হলাম।
১৯৮৬ সালে স্বৈরাচার সরকারের ডাকে সাড়া দিয়ে নির্বাচনে গিয়ে জাতীয় বেঈমান হয়েছিলেন, নিজের ভাষনের প্রেক্ষিতেই, আবার সরকারে থাকা অবস্থায় ষোষনা দিয়েছিলেন বিরোধী দলে গেলেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কখনো হরতাল করবে না, কিন্তু পরবর্তী প্রেক্ষাপট কম বেশী আমরা সবাই জানি।
এইসব কথা বলতে ভাল লাগে না তবুও, আওয়ামী লীগের নির্বাচন পূর্বের এবং নির্বাচন পরের বক্তব্যে সবসময় বিস্তর তফাত ছিল।
এবারও তার ব্যতিক্রম হল না, শেখ হাসিনা আজ ভোট দেওয়ার পরে, চারদলীয় জোটের ব্যাপারে অভিযোগ করলেন, ভবিষৎতের ঢাল হিসেবে যাতে এই কথা গুলোকে ব্যবহার করতে পারেন। আবার এটাও বললেন, নির্বাচন না হওয়ার চেয়ে, একটা খারাপ নির্বাচন হওয়া ভাল...। । , এটা ননস্নেস টকিং ছাড়া আর কী !! এটাই যদি হবে, তবে পূর্বের নির্বাচনে তার সমস্যা কি ছিল।
।
বাংলাদেশের জনগনের উপর তাঁর কি আস্থা আছে??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।