যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
নির্বঅচন কমিশন নতুন আইনের আওতায় সৎলোকদের পুরো মিথ্যাবাদী বানিয়েছে। এরা একটা দারুন মজার ছকে নিজেদের তথ্য দিয়েছে।
মুজাহিদ রাজাকার পেশা বলেছে - "ব্যবসা"
( কি ব্যবসা তা না বলা হলেও বুঝা যায় ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করাই এর ব্যবসা)
কিন্তু সেই ব্যবসার থেকে বাৎসরিক আয় নাই। (হলফনামা ৫.৩)
তার আয় হলো বাড়ী ভাড়া ১,৬০,০০০ উত্তরার বাড়ী বিল্ডার থেকে পাওয়া আর জামায়াতের থেকে বাৎসরিক বেতন ৩,০০,০০০। ( যার উপর ট্যাক্সও দেওয়া হয়)।
নির্বাচনী ব্যয়ের জন্যে নিজের ব্যবসা থেকে খরচ হবে - ৫০,০০০ টাকা ( যে ব্যবসার কোন আয় নেই!)
ছেলে মেয়েরা দেবে মোট - ৬.৫ লাখ
আনোয়ারুল হক রাজ ( বাড়ী পূর্ব মেরুল বাড্ডা) - ৪.০ লাখ
জামাতের তহবিল থেকে ১.৫ লাখ
আরেকটা মজার তথ্য আছে সেখানে -
মুজাহিদ "বাংলাদেশ পাবলিকেশন লি: এর ৫০৭৫ টি শেয়ার কিনেচে যার মূল্য ৫,০৭,০০০ টাকা। এই টাকা জামায়াতের ফান্ড থেকে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ পাবলিকেশন্স এর মালিক হরো আরেক জামাতী আজহারুল ইসলাম। কৈ এর তেলে কৈ ভাজার একটা দারুন উদাহরন। জামায়াত টাকা কোথায় পায় - আর সেই টাকা দিয়ে নিজেদের মধ্যে ব্যবসা বানিজ্য করে- সেইটা না জানা পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতির একটা বিরাট অংশ কালো্ই থেকে যাবে।
আরো তথ্য - মুজাহিদের নামে ৪টা মামলা আছে।
লক্ষ্য করার মতো বিষয় হলো জামায়াত একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মতো বিনিয়োগ করে। যেখানে মুজাহিদ আসলে একজন চাকুরীজীবি। তাকে বছর ৩,০০,০০০ টাকা বেতন দেওয়া হয়। মুজাহিদের নিজের ব্যবসায়ী পরিচয় আসলে ভুয়া।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।