অমি রহমান পিয়াল একটা পোষ্ট দিয়েছেন, কেস হিস্ট্রি : আশ্রম; মোডাস অপারেন্ডি : যৌবনজ্বালা
সেখানে আমি দুটি মন্তব্য করি, যার কোনটারই সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি?
উত্তর দিতে না পেরে সব শেষে যা করলেল...
দেশ বিদেশের শত শত মেয়ের অনুমতিবিহীন নগ্ন ছবি ছাপিয়ে সাইট চলান আর ব্লগে এসে বড় বড় কথা বলেন। (উনার কাছে জানতে চেয়েছিলাম ছবিগুলোর কি প্রকাশের অনুমতি তার কাছে আছে কি না? থাকলে সেটা প্রকাশ করতে। উনি কোন উত্তর দিতে পারেন নাই, স্বভাবতই ধরে নেয়া যায় অনুমতি নেই। নিজেও স্বীকার করেন ছবিগুলা নেট থেকে কাটপেষ্ট করা। )
পোষ্টে তিনি নিজেই ছবির উৎসের কিছু উত্তর দিয়েছেন, যা হলঃ
১.লিচিং যার অর্থ চুরি.
২. ..অনেক ছবিতে চেহারার ওপর রং দেয়া হয়েছে কিংবা গলার নীচ থেকে তোলা।
আমি তুলিনি। এভাবেই এগুলো নেটে ছিলো।
প্রশ্ন হলো নেট থেকে চুরি করা ও অন্যের ছবি তার অনুমতি ছাড়া ব্যবহার কতটা বৈধ? সম্পূর্ন অবৈধ।
সেটা কাটপেষ্ট বা কপি যেটাই হোক না ক্যান?
এটাই হল তথাকথিত পর্নগুরুর ভন্ডামির নমুনা।
কেন জানি সাংবাদিক মুনতাজার আল জায়েদির কথা খুব মনে পরছে, এই রকম জায়েদি অমিদের জন্য এ দেশে বড় দরকার।
জয়তু পর্নগুরু।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।