একট হাসি, অলস দুপুর, এক ফোঁটায় জলের পুকুর।
ফুট তিনেক চওড়া দেয়ালটা কোনো কথাই বলে না,
চুপ করে থাকে তার গায়ের চতুষ্কোণ পান্চটাও...
নান্দনিক ভাবে বসানো গ্রানাইটের স্তম্ভটাও নিরব।
নিরব তাদের সামনের জলের আধার
তার সামনের অসমতল মাটি...
নান্দনিক ভাবে অসমতল মাটি।
তাদের নিরবতা যেন কথা বলে চিৎকার করে...
পাতাল কাঁপিয়ে যেন তাদের বলতে থাকে জেগে ওঠো,
অথবা পূণর্জন্ম নাও... ফিরে আসো... আবারও ফিরে আসো।
মৃত শরীরের কানে তার চিৎকার পৌঁছায় না।
ব্যর্থ হয়ে যেন সে তার আশে পাশের ঘুমন্ত মানুষগুলোকে জাগাতে চায়,
যুদ্ধ কোনো ঘুম-পাড়ানি গল্প নয়।
সে চিৎকারে আকাশ কেঁপে ওঠে,
তবু কেন প্রেমিকার কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ে ছেলেটা?
চলতি পথের মানুষগুলো কেন নান্দনিকতার গল্প করে?
বেঁচে থাকার, ভালো থাকার সংঙ্গা পাল্টে যাওয়া পৃথিবীতে
স্মৃতিসৌধটি অপেক্ষা করে ১৪ই ডিসেম্বরের,
যদি সেদিন কারো ঘুম ভাঙ্গানো যায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।