" যদি লক্ষ্য থাকে অটুট বিশ্বাস হৃদয়ে ...
হবে হবেই দেখা বিজয়ে"
তোমাকে খুজছে বাংলাদেশ এই স্লোগান নিয়ে এন.টিভি ২০০৫ প্রথম শুরু করে ছিল ক্লোজআপ ওয়ান গানের শিল্পী নির্বাচন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল ভাল কিছু শিল্পী প্রতিষ্ঠিত করা। এবং বিচার কার্য্য পরিচালনার জন্য কয়েক জন বিচারক নির্বাচিত করেন তার মধ্যে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল , ফাহমিদা নবী, কুমার বিশ্বজিৎ, সর্বশেষ পার্থ বড়ুয়া।
এবার ক্লোজআপ-২০০৮ এ আছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, ফাহমিদা নবী ও পার্থ বড়ুয়া। এদের বিচার কার্য্য অনেকে দেখেছেন।
আবার তাদের মন্তব্যও আপনারা শুনেছে। অনেকের মন্তব্য আবার বিতর্কিত হয়েছে বিগত দিনের মন্ত্রীদের মত।
হয়ত দু'একটি পর্ব প্রচারের পর ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই এই বিষয়গুলো ভাবা উচিত।
এবার ক্লোজআপে মানসম্পন্ন তেমন ভাল শিল্পী তুলে আনতে পারেনি।
আবার গুজব শোনা যাচ্ছে কিছু বিচারক ঘুষ খেয়ে তাদের ইচ্ছে মত শিল্পী নির্বাচন করছে।
সাজু তেমন ভাল গায় না। হাত পা ছোড়াছুড়ি কোন গানের পর্যায় পড়ে না। ও যে ধরনের গান করে তা সব পাবলিক গ্রহণ করে না। আর যদি তা এতই জনপ্রিয় হত তবে কুদ্দুস বয়াতিকে সব রকম পরিবশেনায় দেখা যেত।
পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রে ৮/৯ বছর বাচ্চারা এর চেয়ে অনেক সুন্দর গান করে তাদের মেধার পরিমান অনেক বেশি। তাই বলে দেশের গান কে অবহেলা করছি না।
গত দুটি ক্লোজআপে ৯/১০ নম্বর শিল্পীরা আজ ভাল পজিশনে আছে। অথচ আবেগের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যারা শিল্পী ১নং নির্বাচন করছে তারা আজ প্রতিযোগীতায় অনেক পিছনে পড়ে গেছে। যেমন- নোলক বাবু।
এবারও সাজুর প্রতি আবেগপ্রবণ না হয়ে সঠিক শিল্পী নির্বাচন করা উচিত। প্রয়োজনে সেরা ১০কেও ফাইনাল রাউন্ডে উপস্থাপন করে ক্লোজআপ-১ নির্বাচন করা উচিত।
*** নোট- গত ক্লোজআপ যদি সঠিক ভাবে নির্বাচিত হতো। তাহলে সেই সব শিল্পীরা আজ প্রথম স্থানে থাকতো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।