বাচঁতে হলে (এইডস-১)
প্রতিদিন বিশ্বে চৌদ্দহাজার নারী পুরুষ,
এইডস এ আক্রান্ত হয়।
বাঁচতে হলে জানতে হবে,
এর বিকল্প কোন ব্যবস্থা নয়।
যুব সমাজ আক্রান্ত হচ্ছে-
এর সিংহ ভাগ অংশ জুড়ে।
মৃত্যুর ভয়াল থাবা ওদের-
জীবন খাচ্ছে খুড়েঁ খুঁড়েঁ
বাচঁতে হলে জীবাণূমুক্ত সুইসিরিঞ্জ
করতে হবে ব্যবহার।
তাহলে এইডস থেকে কেবল,
পেতে পারি আমরা প্রতিকার।
রক্ত যখন নেব আমরা-
রক্ত যখন দেব।
এইচআইভি আছে কিনা
সর্বপ্রথম পরীক্ষা করে নেব।
শারীরিক সর্ম্পকে যদি,
থাকে না কোন ঝুঁকি।
এইডস আপনার দরজায় এসে
দেবে না কখনও উকিঁ।
জানতে হবে (এইডস-২)
এইডস কি ভাবে হয়
জানতে যদি চাও।
সবার সাথে খোলামেলা
আলাপ করে নাও।
বাঁচতে হলে জানতে হবে
এটাই আসল কথা।
জীবনটা বাঁচাতে হলে
ভাঙ্গ নিরবতা।
প্রতিষেধক নয় প্রতিকারে
রক্ষা পাওয়া যায়।
জীবন বাঁচাতে হলে
এটাই একমাত্র উপায়।
জেনে রেখ জীবন একটাই
এবং মূল্যবান।
জেনে শুনে করো না তাই
মৃত্যর এ বিষ পান।
তুমি কি জান (এইডস-৩)
তুমি কি জান বন্ধু
কি করে এইডস হয়।
বাঁচতে হলে জানতে হবে
এর বিকল্প ব্যবস্থা নয়।
অন্যের ব্যবহৃত সুই সিরিঞ্জ
ব্যবহার করা নয়।
যদি কর তবে যেন
জীবানু মুক্ত হয়।
জীবন বাঁচাতে জরুরী প্রয়োজনে
যদি রক্ত চাই।
জানতে হবে জীবাণুমুক্ত কিনা
যে রক্ত পাই।
শারিরিক সম্পর্কে যদি
না থাকে কোন ঝুঁকি।
এইডস কারও দরজায় এসে
মারতে পারবে না উঁকি।
রক্ষা পাবে (এইডস-৪)
এইচ আইভি থেকে রক্ষা পেতে ,
জানা চাই কি করে হয়।
নিরাপদ থাকতে চাইলে
নেইতো কোন ভয়।
নিজেও সমাজ বাঁচাতে চাইলে
সহজে বাঁচানো যায়।
যৌন মিলনে নিরাপদ থাকা
অন্যতম সহজ উপায়।
জীবানুমুক্ত সুই -সিরিঞ্জ
যদি ব্যবহার করা হয়।
এইডস থেকে দুরে থাকা যায়
নেইতো মৃত্যুর ভয়।
রক্ত নেওয়ার আগে প্রথমেই
পরীক্ষা অবশ্যই করা চাই।
রক্ত নেব না আমরা যদি
এইচআইভি জীবাণু পাই।
এইডস থেকে তাহলে কেবল
রক্ষা পাওয়া যাবে।
এই নিয়ম মেনে চললে
জাতি রক্ষা পাবে।
যদিও এই লেখাগুলো আগেও ব্লগে প্রকাশিত হয়েছে। তার পরও আজ বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে আবার সচেতনতার জন্য দিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।