যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
দুই নেত্রীর দেখা হয়েছে - কুশল বিনিময় হয়েছে। উনারা হেসেছেন - কথা বলেছেন।
হয়তো এইটা ছিলো হয়তো নিতান্তই সৌজনতা।
বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘদিন যাবত দুইনেত্রীর যে রনরঙ্গিনী মূর্তি দেখেছে তা ছিলো অসস্থিকর।
দুইজনের সামান্য হাসি বিনিময় সাধারন মানুষের মধ্যে যে প্রশান্তি তা সহজেই বোধগম্য।
কিন্তু একদল মানুষের কাছে বিষয়টা খুবই কষ্টের কারন হয়েছে। যারা বিগত ১৫ বছর এই দুই নেত্রীর ঝগড়াকে ব্যবহার করে একবার এর কোলে - পরের বার আরেকজনের আঁচলের নীচে গিয়ে দেশের মন্ত্রীও হয়েছে (যদিও মন্ত্রী হবার যে কোন যোগ্যতা ওদের নেই তা প্রমানিত হয়েছে ওদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির মামলার ধরন দেখে)।
এরা কষ্টে আছে। যদি আসলেই জোটের ছাতার নীচ থেকে বের করে দেওয়া হয় - তাহলে ওদের সত্যই রাজাকার পরিচয়ে জনসমক্ষে যেতে হবে। তখন বুঝা যাবে কত ধানে কত চাল হয়।
তাই মনে দু:খে বাজাইরা বিষাদের শোকের সানাই বাজাচ্ছে!
(ছবি - বিডিনিউজ২৪.কম)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।