প্রাকৃতিক ৭ বিস্ময় নিয়ে অনেক প্রচার প্রচারণার পরও অনেকের মাঝেই কিছু প্রশ্ন জমা। তা মেটাতেই সামান্য এই প্রয়াস।
নতুন ৭ বিস্ময় বাছাইয়ে প্রায় ১০ কোটি মানুষের সাড়া পাবার পর প্রাকৃতিক ৭ বিস্ময় বাছাইয়ে নামে নিউ সেভেন ওয়ান্ডসর্ ফাউন্ডেশন। যা পুরোপুরি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। অভূতপূবর্ সাড়া পাওয়া গেলো এখানেও।
প্রাথমিক বাছাইয়ের পর ২২৪টি দেশের ৪৩০ উল্লেখযোগ্য স্থান নিয়ে শুরু হয় প্রাকৃতিক সাত বিস্ময় বাছাইয়ের যাত্রা। উল্লেখ্য এই সময়, তথা নমিনেশন পাঠানোর সময় এখনো শেষ হয়ে যায়নি।
চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর অব্দি জমা নেয়া হবে নতুন নমিনেশনের নাম। তবে শুধুমাত্র ফাউন্ডেশনের বাছাই করা প্রাকৃতিক সাইটগুলো নিয়ে তৈরি ম্যাপে নেই, এমন কোনো সাইট যদি কেও নমিনেট করে পাঠাতে চায়, তা সম্ভব নয়। উদাহরন হিসেবে ধরা যাক, বাংলাদেশের মধুপুর গড়, কিংবা বগালেক নমিনেট করে পাঠাতে চান কেও, সেটা যদি সেভন ওয়ান্ডাসর্ ফাউন্ডেশনের লিষ্টে না থাকে, তাহলে কোনো লাভ নেই।
নমিনেশনের পর আসে ভোট বা নিজ নিজ নমিনিকে সমথর্ন জানানোর প্রক্রিয়া।
২০০৯ সালের ৭ জুলাই অব্দি দেয়া যাবে ভোট। এরপর বিশেষজ্ঞদের যাচাই-বাছাই। যাচাই-বাছাই শেষ হলে পরে ৭৭টি স্থান নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করবেন বিচারকরা। সেখান থেকে ২১ ফাইনালিস্ট মনোনীত করে, আগামী বছরের ২১ জুলাই সেগুলোর নাম ঘোষণা করা হবে।
তখন, ২১ ফাইনালিস্টকে আবারো ভোট দেবার পালা। যেমনটি চলছে এখন। সেই ভোট চলবে ২০১০---২০১১ তক। আরো একটি বিষয় হলো, আগামী বছরের ১ জানুয়ারী থেকে প্রতিটি দেশের মাত্র ১টি করে নমিনি টিকে থাকবে শেষ দৌড়ের জন্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।