দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
যাও পাখী বলো তারে, সে যেনো SMS করে মোরে!!!
চ্যানেল আই'র ক্ষুদে গান রাজ নামক অনুষ্ঠানে এই একটু আগে একটা বাচ্চা মেয়ে গাইল, যাও পাখী বল তারে সে যেনো ভোলে না মোরে... মেঘের উপর পাখীর বাসা, মনে বন্ধু কত আশা... যাও পাখী বল তারে সে যেনো ভোলে না মোরে... এই গান আট নয় বছরের শিশু বাচ্চা মাইক্রো ফোনটা দুই হাতে চেপে কৃষ্ণকলিয় সকল আবেগ দেখিয়ে এই মাত্র গেয়ে শেষ করলো আর SMS এর জন্য আবেদন জানালো। উপস্থিত জনতা তালি দিল। সম্মানিত জাজেসরা যা যা বলার সব বলে দিলেন...
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ!!!
মধ্যপ্রচ্যের আরবী উজ্জররা বাংলাদেশের শিশু বাচ্চাদের একদা উটের জকি বানিয়ে শারীরীক ভাবে নির্জাতন করত। এতে অবুঝ শিশু গুলোর হয় প্রাণ বায়ু বেরিয়ে যেত নয়ত শিশুরা হয়ে যেত শারীরীক ভাবে বিকলাঙ্গ।
আর আজকাল কর্পোরেট উজ্জর গুলি আর তাদের সেবাদাস আলু/পটল/চ্যানেল ব্যাবসায়িদের খপ্পরে পড়ে বাংলাদেশের শিশু বাচ্চারা মানসিক ভাবে বিকলাঙ্গ হবার উপক্রম হচ্ছে। ই টি ভি তে বাচ্চাদের এক নাচের প্রেগ্রাম হয় দেখেছেন কেউ!! এফডিসির কোরিয় গ্রাফাররা(!!!) কি সব ফকিন্নি নর্তন-কুর্দন করেন!!!
যে দেশে খাবার নামে শিশুদের আমরা বিষ খাওয়াই। শিক্ষার নামে পিঠে বেধেদি দশ মন ওজনের বস্তা। যে শিশুদের শৈশবকে ছিন্তাই করে আমরা তাদের দিয়ে গওয়াই ভরা যৌবনের গান, সে দেশের কপালে কি লেখা আছে অনুমান করে আমি ক্ষেপে যাই।
আল্লাহর ওয়াস্তে থামুন।
ওরা আমাদের সন্তান, কর্পোরেট হারামীদের উটের জকি নয়!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।