বাস্তবতা ফেরী করে বেড়াচ্ছে আমার সহজ শর্তের সময়গুলোকে
সময়ের সঙ্গে ইতিহাস এগিয়ে চলে। নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনাগুলো জমা পড়ে ইতিহাসের পাতায়। যুগান্তকারী ইতিহাসের নেপথ্য থাকে ত্যাগী কিছু মানুষ। বাঙালি জাতি এবং স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে কিছু নেপথ্য নায়কের সন্ধান পাওয়া যায় যারা আজীবন পেছনে থেকে ইতিহাসের জন্য সবচেয়ে বড় কাজটিই করে গেছেন। এক্ষেত্রে যার নাম সবার আগে উচ্চারিত হয় তিনি তাজউদ্দীন আহমদ।
তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সংগঠক ছিলেন, যিনি সরাসরি রণাঙ্গনে উপস্থিত থেকে দেশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন। তার সকল সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের পেছনে ছিল মাতৃভূমির প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আর দায়িত্ববোধ।
ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধের সময় তাজউদ্দীন আহমদ তাকে বলেছিলেন, প্রত্যেক দিনই ইতিহাস সৃষ্টি হচ্ছে। তার সঙ্গে আমরা সম্পৃক্ত। আসুন আমরা এমনভাবে কাজ করি যেন ঐতিহাসিকদেরও ভবিষ্যতে খুজে পেতে কষ্ট হয় যে আমরা পেছনে কিভাবে কাজ করেছিলাম।
তাজউদ্দীন আহমদের এ বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট তিনি নিজে কতোটা প্রচারবিমুখ ছিলেন। সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সংগঠক হিসেবে কাজ করলেও তিনি কখনোই তা প্রত্যক্ষভাবে নিজের কাজ হিসেবে দাবি করতেন না। তিনি সবসময়ই বলতেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে দায়িত্ব পেয়ে তিনি কাজ করছেন।
ইতিহাসের এ নেপথ্য নায়ক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অকান্ত পরিশ্রম করেছেন। স্বাধীনতা প্রাপ্তিতে তার ভূমিকা অনেক বেশি।
কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান ইতিহাস তাকে কতোটা মূল্যায়ন করেছে তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।
তাজউদ্দীন আহমদের গ্রামে একবার মহামারী দেখা দিয়েছিল। তখন মাত্র কাস সেভেনের ছাত্র তিনি। তার বাড়িতে যেতে নদীর ঘাটের প্রথম বাড়ির সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্কুল ছুটিতে বাড়িতে এসে বলেন, মা, তুমি ওদের জন্য খাবার রান্না করে দাও, আমি ওদের সুস্থ করে তুলবো।
মা ছেলেকে খুব ভালোভাবেই বুঝতেন। তাই প্রতিদিন খাবার রান্না করে দিতেন। আর তাজউদ্দীন আহমদ সেই খাবার নিয়ে গিয়ে নিজ হাতে ওদের খেতে দিতেন। খাওয়া শেষ হলে সব থালাবাসন নিজ হাতে নদীর পানিতে ধুয়ে শুকিয়ে রেখে আসতেন। এভাবে সেবা করে তিনি সবাইকে সুস্থ করে তোলেন।
বালক বয়সেই যে তাজউদ্দীন অসুস্থদের সেবা করেছেন, পরিণত বয়সে দেশের প্রয়োজনে সবচেয়ে কাজের সেবাটিও তিনি করেছেন।
১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই তাজউদ্দীন আহমদ গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার অন্তর্গত দরদরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মৌলভী মুহাম্মদ ইয়াসিন খান এবং মা মেহেরুন্নেসা খানম। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় আরবি শিক্ষার মাধ্যমে। অসাধারণ মেধাবী তাজউদ্দীন কোরআনে হাফেজ ছিলেন।
আরবী শিক্ষার পাশাপাশি তিনি ভুলেশ্বর প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হন। তৃতীয় শ্রেণীতে উঠে ভর্তি হন কাপাসিয়া মাইনর ইংরেজি স্কুলে। কাপাসিয়ার এ স্কুলটিতে থাকার সময় তিনজন প্রবীণ বিপ্লবী নেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। নেতারা শিক্ষকদের কাছে এ মেধাবী ছাত্রটিকে আরো ভালো স্কুলে পাঠানোর কথা বলেছেন। সেই সুবাদে তিনি কালীগঞ্জের সেন্ট নিকোলাস ইন্সটিটিউশনে ভর্তি হন।
একই স্কুলেও তার মেধা সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পরামর্শে তিনি ঢাকার মুসলিম বয়েজ হাইস্কুলে ভর্তি হন। তারপর সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুলে ভর্তি হন।
তাজউদ্দীন আহমদ বরাবরই মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন। ষষ্ঠ শ্রেণীর এম ই স্কলারশিপ পরীক্ষায় ঢাকা জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি।
১৯৪৪ সালে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় তিনি প্রথম বিভাগে দ্বাদশ স্থান অধিকার করেন। ১৯৪৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় তিনি প্রথম বিভাগে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলার সময় ১৯৪২ সালে তাজউদ্দীন আহমদ সিভিল ডিফেন্সে ট্রেইনিং নেন। তিনি আজীবন বয়স্কাউট আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
তাজউদ্দীন আহমদ স্কুলজীবন থেকেই নানা ধরনের প্রগতিশীল আন্দোলন এবং সমাজসেবার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।
এ কারণেরই তার শিক্ষাজীবনে মাঝে মধ্যেই ছেদ পড়েছে। নিয়মিত ছাত্র হিসেবে পরীক্ষা দেয়া তার ভাগ্যে খুব একটা জোটেনি। কিন্তু তবুও তিনি রাজনীতি ও শিক্ষা সমানভাবে চালিয়ে গেছেন। তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে অর্থনীতি বিভাগে ভর্তি হন। সেখানে থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ফলে এমএ পরীক্ষা দেয়া তার পক্ষে সম্ভব হয়নি। এমএলএ নির্বাচিত হয়ে তিনি আইন বিভাগের ছাত্র হিসেবে নিয়মিত কাস করেছেন। পরে জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় পরীক্ষা দিয়ে আইনশাস্ত্রেও তিনি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
তাজউদ্দীন আহমদ আওয়ামী লীগ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
কিন্তু তখনই তিনি সক্রিয়ভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত হননি। ১৯৬৬ সালে লাহোরে যে ছয় দফা দাবি পেশ করা হয় এর অন্যতম রূপকার ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে বিভিন্ন আন্দোলনে তাজউদ্দীন আহমদ সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। ২৫ মার্চ মধ্যরাত থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বর্বর হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করে। সে রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়।
বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে নেতৃত্বে মূল দায়িত্ব অর্পিত হয় তাজউদ্দীন আহমদের ওপর।
সেই সময়ে পরিবারকে চিরকুট পাঠিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে কাজ করার জন্য বেরিয়ে পড়েন তিনি। ছোট্ট চিরকুটটিতে ছিল অভয় উচ্চারণ ‘.... সাড়ে সাত কোটি মানুষের সঙ্গে মিশে যাও। কবে দেখা হবে জানি না... মুক্তির পর। ’
জাতির সেই ঘোর দুঃসময়ে তাজউদ্দীন আহমদ এবং আমীর-উল ইসলাম ইনডিয়ায় যান বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ইনডিয়ার সমর্থন আদায় করতে।
কিন্তু তাজউদ্দীন আহমদ আত্মগোপন করে সীমান্ত অতিক্রম করেননি। একটি স্বাধীন দেশের প্রতিনিধিদের যেভাবে সম্মান দিয়ে গ্রহণ করতে হয় ঠিক সেভাবে তাকে গার্ড অফ অনার দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
বাংলাদেশ সরকার গঠনের মূল দায়িত্ব পালন করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠিত হলে তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে এ সরকার স্থানীয় জনগণ এবং শত শত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও প্রচার মাধ্যমের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে।
এর মাধ্যমেই শুরু হয় বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক সশস্ত্র স্বাধীনতা যুদ্ধ। বাংলাদেশের ইতিহাসের ঐতিহাসিক এ সন্ধিক্ষণে তাজউদ্দীন আহমদের ভূমিকা ছিল চিরস্মরণীয়। জাতির চরম প্রতিকূলতার ভেতর দিয়ে অতি অল্প সময়ের মধ্যে তিনি মুক্তিযুদ্ধের সামরিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক বিষয়াদিসহ সব দিক সংগঠিত করে তোলেন।
মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধরত অবস্থায় থাকার কারণে তাদের পারিবারিক জীবন যাপন করতে পারছিলেন না। সে কারণে তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পণ করেছিলেন, যতোদিন যুদ্ধ চলবে, বাংলাদেশ স্বাধীন না হবে, ততোদিন তিনি তার পারিবারিক জীবন যাপন করবেন না।
তিনি তার এ প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছিলেন। সে সময়ে অনেক রকমের দুর্যোগ তার ব্যক্তিগত বা পারিবারিক জীবনে এসেছে। তার বুকে একটি ফোড়া হয়, ডায়াবেটিসের কারণে তিনি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার খুবই সেবাযত্নের প্রয়োজন হয়। কিন্তু তিনি সে সময়েও পরিবারের কাছে যাননি।
তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমির অভিজ্ঞতা থেকেই এ বিষয়টি আরো স্পষ্ট হবে। সিমিন হোসেন রিমি আমার ছোটবেলা, ১৯৭১ এবং বাবা তাজউদ্দীন আহমদ শিরোনামের বইতে লিখেছেন-
একদিন সন্ধ্যায় আমি লিপিদের (সৈয়দ নজরুল সাহেবের মেয়ে) ফ্ল্যাটে খেলছি-ওদের এক ভাই দৌড়ে এসে বলল, আব্বা, আব্বা, তাজউদ্দীন চাচা এসেছেন। আমি দৌড়ে ওদের বসবার ঘরের দরজার সামনে গিয়ে দেখি আব্বু। আমি অনেকক্ষণ দরজার পাশে দাড়িয়ে রইলাম। আব্বু আমাকে দেখেছেন বলে মনে হল না।
কথার মাঝে বিরক্ত কখনও করিনি। দৌড়ে আম্মাকে গিয়ে খবরটা দিলাম। আমাদের ধারণা ছিল যাবার সময় আব্বু একবার হয়ত আমাদেরকে দেখে যাবেন। কিন্তু না, লিফটে উঠবার সময় দাড়িয়ে থাকা আমাদের দিকে তাকিয়ে স্বভাবসুলভ একটু হেসে চলে গেলেন। এতেই আমাদের মন ভরে গেছে।
আবার কিছুদিন পরে শুনেছি আব্বু সেখানে আবারো এসেছিলেন। কাজ সেরে চলে গেছেন, আমরা জানতেও পারিনি।
এক সময় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। দেশে ফিরেই প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ দেশ গড়ার কাজে মনোনিবেশ করেন। তখন দেশের সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল পুনর্গঠন, পুনর্বাসন।
সেই কাজটিই তাজউদ্দীন আহমদ সঠিকভাবে শুরু করতে পেরেছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিবুর রহমান দেশে প্রত্যাবর্তন করলে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব তাজউদ্দীন আহমদ তাকে তুলে দেন। নিজে মন্ত্রিপরিষদে থাকতে চাননি। তবে সে সময় অর্থমন্ত্রী হিসেবে দেশের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ক্ষমতা দখলকারী ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহন হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
একই দিন সকালে তাজউদ্দীন আহমদকে গৃহবন্দি করা হয়। এবং পরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। বন্দি অবস্থাতেই ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারের সব নিয়ম ভঙ্গ করে বর্বরতার চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটিয়ে ঘুম থেকে ডেকে তুলে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় তাজউদ্দীন আহমদ এবং জাতীয় অপর তিন নেতাকে। যিনি ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পুরোধা পুরুষ, যিনি আজীবন জনগণের কল্যাণ নিয়ে ভেবেছেন, যে মানুষটি বাঙালি জাতির সুখী স্বাধীন জীবন গড়ার সংগ্রামে পরমভাবে নিবেদিত ছিলেন, সেই প্রচারবিমুখ, ত্যাগী ও কৃতী দেশপ্রেমিক মানুষটিকে রক্তের বন্যায় ভাসিয়ে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক দল।
তাজউদ্দীন কন্যা সিমিন হোসেন রিমি লিখেছেন, একটি শিশুর জীবনে ভাবনাহীন নিরুদ্বেগভাবে যে সময়টা পার হয়ে যাওয়ার কথা আমার সেই বয়সে জেনেছি অনিশ্চয়তা সমষ্টির দুঃখ-বেদনা-কষ্ট, দেশ শাসনের নামে শোষণ-বঞ্চনা অত্যাচারের কথা।
অন্যায় অবিচারের হাত থেকে মুক্তির পথ প্রদর্শক আলোর মশাল হাতে যে মানুষগুলো এগিয়ে এসেছেন তার মধ্যে একজন আমার অতি কাছের এই বাবা মানুষটি। বাবা মানুষটি বরাবরই আমার কাছে ছিলেন বিস্ময়। আমি জানি, এ জীবনে তাকে জানা আমার শেষ হবে না। বাংলাদেশের ভূখন্ডের সব ধুলা মাটি কাদায় চির গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি স্তরে, প্রতিটি ভাজে গঠিত বিষয়ে পরবর্তীর আশা-নিরাশায়, হতাশায়-সম্ভাবনাময় সবকিছুতেই তিনি আছেন। বাবা তার মাত্র ৫০ বছরের জীবনে কোন কাজে, কোন কিছুতেই নিজের কৃতিত্ব দাবি করেননি।
কর্তব্য বিবেচনায় রেখে নিঃস্বার্থভাবে শুধু কাজ করে গেছেন যা শুধুমাত্র বাংলাদেশে কেন পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।
বাংলাদেশের এ মহান নেতাকে ইতিহাস অবশ্যই যথার্থ স্বীকৃতি দেবে। ২৩ জুলাই ইতিহাসের এ নেপথ্য নায়কের জন্মবার্ষিকী।
৮৩তম জন্ম বার্ষিকীতে তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।