সেই চিরবিদ্রো.... যে লড়াই , কখনো শেষ হয়না....
গতকাল ফেলানী ইস্যুতে সকলেই তার স্থান থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। গল্পে, কবিতায়, ষ্ট্যটাসে।
প্রত্যেকের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আবেগই জাতীয় পরিচিতর বিন্দু জল।
যা থেকেই সিন্ধু হয়। ছোট স্ফুলিঙ্গই বিশাল পরিবর্তনের সুচনা করে।
তো সারাদিনই চলছে কষ্ট ক্ষোভ আর অক্ষম আক্রোশে ক্ষোভ প্রকাশ।
কিছু কথিত সুশীল ভাদা মাঝে মাঝে ভাদামী ম্যৎকার নিয়ে আসলেও পাত্তা পায়নি। সবাই ইগনোর করে গেছে বলে।
কিন্তু রাতে রাজিব দে সরকার নামে এক ব্লগার পুরা বাঙালী জািতকে দালাল বলে সম্বোধন কর পোষ্ট দেয়
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ ভারতের দালাল - সাহস থাকলে স্বীকার করেন
সকলেই স্বাভাবিক মনোকষ্টে প্রতিবাদ করতে থাকে। আর এমন পুরা জাতি শুদ্ধ গালি দিলে কারনা রাগ লাগবে।
ফলে অবধারিত ভাবে গালিও চলে আসে।
আমি প্রথমে সুশীল ভাষায় তিরস্কার করি। পরে আরেক ব্লগারের অন্য এক দালাল পোষ্টের গালি কপি পেষ্ট করে দেই।
তারপরও অনেকেই তাকে বোঝানের চেষ্টা করে.....
যুক্তির পর যুক্তি দিয়ে ম্যাংগো পিপল কমেন্ট করলে তার হাস্যকর জবাব আসে-
লেখক বলেছেন: আবোল-তাবোল কথা লিখলেই তাকে যুক্তি খন্ডন বলে না
তালগাছ বাদি তার চেতনা নিয়ে সে থাকুক আমাদের কোন সে নাই।
কিন্তু সে সকলকে কানাপটি নীচে মারার ডায়ালগ মারতে থাকে।
ফিরা তার কানাপটিতে মারার পরে সে আমারে ব্লক করে দেয়।
কিন্তু দুঃখ হল সামুর মডারেশন কত ছোট্ট ইস্যুতে কত বড় বড় একশন নেয়...
আর আজ পুরা জাতিকে দালাল বলার পর- এবং শতকরা ৯৫ ভাগ ব্লগার তাকে গালি দেবার পরও পোস্ট কি করে টিকে থাকে????
সামু বাংলা ব্লগের যে গর্ব করে, সেই বাংলাদেশী/বাঙালী পুরা জাতিকে দালাল বলার পর তার কি কোন দায় নেই। ??????
আর আজ যদি এই ধরনের জঘন্য ভাদাকারীকে সামু প্রমোট করে তবে ভবিষ্যতে ণীতিকথা বলার আগে মনে হয় ভেবে বলতে হবে!!!নয় কি????
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।