আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হে মহান দীপু কৃপা করো মোদের (বেশ কয়েকজন ব্লগারের অনুরোধে কমেন্টগুলো মুছে দেয়া হলো)



" ছেলেটার সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার রাজশাহীতেই শেষ। ঢাকায় কোনো মিডিয়া প্রতিষ্ঠানে আর কাজ করার ভাগ্য হবে না ওর। ঢাকায় সাংবাদিতা করতে হলে দীপুকে ক্ষেপানো বোকামি। আমার নামও দীপু আমি বেঁচে থাকতে ঢাকায় কোনো সংবাদ মাধ্যমে ওর স্থান হতে দেবো না। কারণ ঢাকার মিডিয়া জগতে আমার অবস্থান রাজশাহীর কারো জানা নেই।

কেউ জানে না ঢাকায় আমি কি ক্ষমতা হোল্ড করি। " রাজশাহীতে এসে গত শুক্রবার রাতে আমাকে এফআই দীপু আমার এক সহকর্মীকে উদ্দেশ্য করে শোনালেন এসব। হে মহান দীপু ক্ষমা করো মোদের। আমরা অতিক্ষুদ্র শহরে থাকি, অতিক্ষুদ্র সব মানুষ। জ্ঞান-বুদ্ধির পরিধীও সীমতি।

সাংবাদিকতা বিভাগে পড়ছি। সাংবাদিকতাও করছি। ঢাকায় সাংবাদিকতা করার ইচ্ছাও আছে অনেকেরই। কিন্তু আপনি যে মিডিয়া মোড়ল এটা জানতাম না গুরু। আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।

আমরা লজ্জিত, কুণ্ঠিত, সঙ্কিত। কি আছে কপালে আমাদের কে জানে। আমাদের অলক্ষ্যে কোনো ভুলত্রুটি করে থাকলে প্লিজ ক্ষমা করবেন। এই ব্লগে অনেক বাঘা বাঘা সাংবাদিক লেখেন। তাদের আচার ব্যবহার সত্যিই তাঁদেরকে পূজনীয় করে তুলেছে।

তাঁরা তো কখনো এমন কথা ভুলেও বলেননি কোনোদিন। এমনকি এরকম কোনো ইঙ্গিতও প্রকাশ পায়নি তাঁদের কথায়, লেখায়। শুধু জানতাম না ঢাকার এক মহাসাংবাদিদের ক্ষমতার কাহিনী। এই অজ্ঞতাকে ক্ষমা করবেন হে মহান দীপু। কৃপা করবেন হে মহামতি দীপু।

আপনার কৃপা ছাড়া ঢাকায় গিয়ে সাংবাদিকতা করবো কি করে? চিন্তায় আমার ঘুম হচ্ছে না। যে বন্ধুটিকে উদ্দেশ্য করে আপনি আস্ফালন করেছিলেন তাকে এখনো বিষয়টি জানাই নি। কারণ তাহলে ওর হয়তো ঘুম হারাম হয়ে যাবে। আজ সকালে উঠে লাইব্রেরীতে গিয়েছিলাম। মোনাজাত উদ্দিনকে নিয়ে লেখা বই পেলাম, অন্যান্য সাংবাদিদের বইও পেলাম।

কিন্তু দিকপাল সাংবাদিক দীপুকে নিয়ে কোনো বই পেলাম না। বড্ড রাগ হলো পিআইবি'র উপর। এমন একজন সাংবাদিকের জীবনী কেনো পিআইবি প্রকাশ করলো না সত্যিই বড়ো আক্ষেপের বিষয়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।