ছাত্র হিসেবে এখন কতটুকু ভাল বা খারাপ তা জানিনা। তবে খুব ছোটবেলায় মনে হয় এট্টু ভালো ছিলাম। মায়ের পাঠশালা থেকে সরাসরি দ্বিতীয় শ্রেণীতে । খুব ভয় পেতাম স্যারদেরকে দেখলে। কিন্তু শ্রদ্ধেয় লিলি আপা আদর করে, গল্প বলে অংক করাতেন।
তাই সবসময় অংকে ভালো করার চেষ্টা করতাম।
স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীর প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অংক প্রশ্নে বলা ছিল ১৩টা অংকের ১০ টা উত্তর দিতে হবে (১০০ নম্বর)। আমি এসব কিছু না পড়েই একের পর এক অংক করে যেতে লাগলাম।
পরীক্ষার খাতা দেয়ার সময় লিলি আপা সবাইকে ডাকলেন যারা ১০০ পেয়েছে। আমার মন খারাপ হলো।
সবগুলো অংক করেও ১০০ পেলাম না.....।
সবার খাতা দেয়া শেষে আপা আমাকে ডেকে হেসে বললেন ওরে দুষ্টু বাবু তুমিতো ১০০ তে ১৩০ (১৩ টা অংক ১৩০) পেয়েছ। সবাই হেসে দিল।
সে কথা এখনও আমাকে হাসায় । হাহাহাহা....
আচ্ছা আমি কি বুদ্ধিতে কাঁচা, নাকি অংকে পাকা ছিলাম...........
বি: দ্র: বাংলা লেখাটা পুরো পারছিনা।
যুক্ত অক্ষর সব লিখতে পারিনা তাই মাঝে মাঝে ইংরেজী লেখি। আশা করি ইহা ক্ষমার যোগ্য।
কৃতজ্গ : মায়ের পাঠশালা আর মা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।