আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রইল বাকী



শফিক রেহমানের যায়যায়দিন ছাড়াকে কি বলা যায়?নক্ষত্রের পতন?তা বলা যেতে পারে। কারণ মিডিয়া নিয়ে-পত্রিকা নিয়ে এত ডায়নামিক চিন্তা- ভাবনা,এত স্বপ্ন আর কারো কি ছিল এই তল্লাটে?কিন্তু বেচারার কোন কিছুই যে সয় না। সাপ্তাহিক যায়যায়দিনের যে জনপ্রিয়তা হয়েছিল-তা যদি ধরে রাখা যেতো তাহলে এমনিতেই শফিক রেহমান মিডিয়া কম্পলেক্স বানাতে পারতেন। কিন্তু তা না করে গেলেন লেজুর বৃত্তি করতে। প্রথম পর্যায়ে দৈনিক ব্যর্থ হবার পর ঐপথে আর হাঁটা উচিত হয়নি।

একটা সাপ্তাহিককে গড়েপিটে তারপর নিজহাতে হত্যা করে লাগালেন দৈনিকের চারা। তাড়া খেয়ে সেই বাগান ছাড়তে হলো তাকে। এর আগে লন্ডনে খেয়ে এসেছেন রেডিও স্পেকটার্ম। এর পর কি টিভি চ্যনেল নিয়ে ভাববেন তিনি। কারণ এতে এখনো তার হাত মশকো ঘটেনি।

তবে যদি যান-যাবার আগে লাল গোলাপের ক্লিপিং গুলো একটিবার দেখে যাবেন । বারবার দেখবেন। তাতে যদি বোধদয় কিছু ঘটে। অধ্যাপক বাবা আর স্কুল শিক্ষিকা মায়ের সন্তানদের মধ্যে একমাত্র শফিক রেহমানই পেরিয়েছিলেন ৫ম শ্রেণির চৌকাঠ। উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন ঢাকা শহরে ৫টি বাড়ি।

এই ঢাকা শহরে একমাত্র তার কাছ থেকেই শেখা যেতো থুথু ফেলা আর নাকের লোম ছেড়া বিষয়ক ভদ্রতা জ্ঞান। কিংবা কোন গ্লাসে কোন ড্রিংকস পান করতে হয় তার নিয়ম কানুন। যায়যায়দিন ছিল তার কলামের নাম। একে তিনি সাপ্তাহিক-দৈনিক বানিয়েছিলেন। এখন আর এর তিনি কেউ নন।

দিনের পর দিনের কোন এক পর্বে এরকম একটা সংলাপ ছিল-বন্দুকের নল নয় চামড়ার নলই সকল শক্তির উৎস। আজ অন্য কিছু কি মনে হচ্ছে মিঃ রেহমান? ? ?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।