আমি পার্থিব বাস্তবতায় অস্থির, অপার্থিব স্বপ্নপায়ী কেউ একজন . . .
প্রার্থনার সাথে আমার একটা বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে।
যখনি আমার দুর্বলতা ঢাকতে যাই তখনি বেশ আয়োজন করে প্রার্থনায় বসি। সৃষ্টিকর্তার কাছে বেশ অধিকার নিয়েই বলি, "তোমার শক্তি দিয়ে আমার দুর্বলতা দূর করে দাও। তোমার আমাকে সাহায্য করতেই হবে কারন আমি একমাত্র শক্তি হিসেবে শুধু তোমাকেই বিশ্বাস করেছি। সেজন্যেই পার্থিব কোন অস্তিত্বে নির্ভর না করে তোমার কাছেই সমর্পন করেছি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে।
"
কিছু সময় মনে হয় আশেপাশের সবকিছুই আমার প্রতিপক্ষ। আমাকে নিয়ে প্রতিনিয়ত তারা ষড়যন্ত্রে মগ্ন। শেষ দু'বছর আমি নিজের সাথে খুব যুদ্ধ করেছি, অনেক অত্যাচার করেছি নিজের ওপর যাতে সামনের সময়টা একটু ভাল কাটে। অন্ধকারে থাকতে থাকতে একদম ছায়াজীবি হয়ে গেছি। একটার পর একটা দুঃসংবাদ আমাকে সম্পূর্ণ বোধহীন করে দিয়েছে।
একটু ভাল একটা খবর এখনো হন্য হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি, সেটা যেকোন কিছুর-ই খবর হোক না কেন। একটা সময় এই অভিশপ্ত জীবনটাকে ছুড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে আর্জনার মতো। আমি বোধহয় একটু অস্থির হয়ে যাচ্ছি...যাই একটু প্রার্থনায় বসি, "স্রষ্টা! আমার জীবন থেকে এই ছায়া সরিয়ে দাও... আমাকে আলোর রশ্মিটা দেখিয়ে দাও, একটাবারের জন্য চোখ ধাঁধানো আলো দেখতে চাই..."
মাঝে মাঝে কিছু মানসিক দুর্যোগে বেশ বিপর্যস্ত হয়ে যাই। না কারো সাথে ভাগ করতে পারি, না নিজে চুপচাপ সহ্য করতে পারি। কোন যুক্তি-ও কাজ করে না।
রাত-দিন ভাবি কি করা যায়, কি করা যায়। স্বাভাবিক জীবন চরম এলোমেলো হয়; সবার সাথেই চিৎকার করি...হয়তো রাগটা যার ওপর খুশি ঝেড়ে দেই যেমন-তেমন ভাবে। এই টাল-মাটাল অবস্থাতেই সমাধান হাতরে বেড়াই ভেতরটাতে। শেষমেষ বেশ রেগে গিয়েই উপরে তাকাই..."স্রষ্টা! খুব মজা পাচ্ছো না আমাকে এমন দেখে ? খেলনার মতো খেলছো আমাকে নিয়ে! ঠিকই বের করে ফেলবো আমি হাল্কা হয়ার উপায়। "
আগামী কয়েকদিন আমার জন্য খুব কঠিন একটা সময়।
একই সাথে দুর্বলতা, প্রতিকুলতা আর রাগ গ্রাস করবে আমাকে। হয়তো প্রার্থনায় বসবো অস্থির হয়ে। তাও আমি আশাবাদী মানুষদের মতো ভাবি...এইতো আরেকটু, সামনেই ঝলমলে আলো! কিন্তু কত সামনে তা জানি না! কেমন অন্ধ অশিক্ষিত লাগে নিজেকে! পৌনঃপুনিক দুঃসংবাদের শিকল ছেড়ার ইচ্ছাটা আমাকে উন্মাদ করে দেয়। আমার হাতে-পায়ে সেই কবে থেকে বাঁধা শিকলটা! অনেক ক্ষতচিহ্ন দেখা যায়। অতীত এর দুঃস্বপ্নগুলো কেমন বাজে ক্ষত হয়ে গেছে, এখনও তীব্র ব্যথা হয় মাঝেমাঝে।
তারপরও জানি আমি পারবো শৃংখলমুক্ত হতে, সেই ক্ষতগুলো মুছে ফেলতে...শুধু একটু ভাল সময় আর কিছু শক্তি দরকার।
... এবার চোখ বন্ধ করে হাত মুঠো করি..." স্রষ্টা! আমাকে একটু বিশুদ্ধ সময় আর কষ্টের সাথে, প্রতিকুলতার সাথে যুদ্ধের শক্তি দাও। আর বলো...তুমি আছো তো আমার সাথে ??" সাথে আমার একটা বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে।
যখনি আমার দুর্বলতা ঢাকতে যাই তখনি বেশ আয়োজন করে প্রার্থনায় বসি। সৃষ্টিকর্তার কাছে বেশ অধিকার নিয়েই বলি, "তোমার শক্তি দিয়ে আমার দুর্বলতা দূর করে দাও।
তোমার আমাকে সাহায্য করতেই হবে কারন আমি একমাত্র শক্তি হিসেবে শুধু তোমাকেই বিশ্বাস করেছি। সেজন্যেই পার্থিব কোন অস্তিত্বে নির্ভর না করে তোমার কাছেই সমর্পন করেছি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে। "
কিছু সময় মনে হয় আশেপাশের সবকিছুই আমার প্রতিপক্ষ। আমাকে নিয়ে প্রতিনিয়ত তারা ষড়যন্ত্রে মগ্ন। শেষ দু'বছর আমি নিজের সাথে খুব যুদ্ধ করেছি, অনেক অত্যাচার করেছি নিজের ওপর যাতে সামনের সময়টা একটু ভাল কাটে।
অন্ধকারে থাকতে থাকতে একদম ছায়াজীবি হয়ে গেছি। একটার পর একটা দুঃসংবাদ আমাকে সম্পূর্ণ বোধহীন করে দিয়েছে। একটু ভাল একটা খবর এখনো হন্য হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি, সেটা যেকোন কিছুর-ই খবর হোক না কেন। একটা সময় এই অভিশপ্ত জীবনটাকে ছুড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে আর্জনার মতো। আমি বোধহয় একটু অস্থির হয়ে যাচ্ছি...যাই একটু প্রার্থনায় বসি, "স্রষ্টা! আমার জীবন থেকে এই ছায়া সরিয়ে দাও... আমাকে আলোর রশ্মিটা দেখিয়ে দাও, একটাবারের জন্য চোখ ধাঁধানো আলো দেখতে চাই..."
মাঝে মাঝে কিছু মানসিক দুর্যোগে বেশ বিপর্যস্ত হয়ে যাই।
না কারো সাথে ভাগ করতে পারি, না নিজে চুপচাপ সহ্য করতে পারি। কোন যুক্তি-ও কাজ করে না। রাত-দিন ভাবি কি করা যায়, কি করা যায়। স্বাভাবিক জীবন চরম এলোমেলো হয়; সবার সাথেই চিৎকার করি...হয়তো রাগটা যার ওপর খুশি ঝেড়ে দেই যেমন-তেমন ভাবে। এই টাল-মাটাল অবস্থাতেই সমাধান হাতরে বেড়াই ভেতরটাতে।
শেষমেষ বেশ রেগে গিয়েই উপরে তাকাই..."স্রষ্টা! খুব মজা পাচ্ছো না আমাকে এমন দেখে ? খেলনার মতো খেলছো আমাকে নিয়ে! ঠিকই বের করে ফেলবো আমি হাল্কা হয়ার উপায়। "
আগামী কয়েকদিন আমার জন্য খুব কঠিন একটা সময়। একই সাথে দুর্বলতা, প্রতিকুলতা আর রাগ গ্রাস করবে আমাকে। হয়তো প্রার্থনায় বসবো অস্থির হয়ে। তাও আমি আশাবাদী মানুষদের মতো ভাবি...এইতো আরেকটু, সামনেই ঝলমলে আলো! কিন্তু কত সামনে তা জানি না! কেমন অন্ধ অশিক্ষিত লাগে নিজেকে! পৌনঃপুনিক দুঃসংবাদের শিকল ছেড়ার ইচ্ছাটা আমাকে উন্মাদ করে দেয়।
আমার হাতে-পায়ে সেই কবে থেকে বাঁধা শিকলটা! অনেক ক্ষতচিহ্ন দেখা যায়। অতীত এর দুঃস্বপ্নগুলো কেমন বাজে ক্ষত হয়ে গেছে, এখনও তীব্র ব্যথা হয় মাঝেমাঝে। তারপরও জানি আমি পারবো শৃংখলমুক্ত হতে, সেই ক্ষতগুলো মুছে ফেলতে...শুধু একটু ভাল সময় আর কিছু শক্তি দরকার।
... এবার চোখ বন্ধ করে হাত মুঠো করি..." স্রষ্টা! আমাকে একটু বিশুদ্ধ সময় আর কষ্টের সাথে, প্রতিকুলতার সাথে যুদ্ধের শক্তি দাও। আর বলো...তুমি আছো তো আমার সাথে ??"
*********************************************************************
ছবি কৃতজ্ঞতা : বাপ্পী ভাই
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।