ok মূলত গবেষকদের ধারনা পত্র অগাধভাবে পর্যালোচনা পূর্বক বিজ্ঞানীরা রিচার্জ করে আবিস্কার করে চলছেন। যাহা সেকাল থেকে একাল পর্যন্ত উৎপাদন করে মানব জাতি সাদরে গ্রহন করে নিয়েছেন। কিন্তু উন্নয়ন যাত্রার উৎস এখান থেকে সবকিছু নেওয়া সর্বজীব কোন না কোন কাজে আসক্ত হয়ে উন্নয়ন করতে গিয়ে অউন্নয়ন পথের শিকার। বিশ্বের বিভিন্ন প্রকার উদ্ভাবক খনিজ, জীব ও উদ্ভিদ জগতকে শিকার করে চলছেন। কিন্তু তাদের মাহাতœ কতটুকু স্থিতিশীল তাহাই সুক্ষè ভাবে রিচার্জ এর জন্য বিশ্ব গবেষক বিজ্ঞানীদের উত্তর পত্র পরিবেশন প্রযুক্তি নির্ভর।
কিন্তু উত্তর পত্র আবিষ্কার প্রভুর চেয়ে বড় কিছু নয়। প্রভুর সৃষ্টিতে যেমন কোন কমতি ছিলনাতেমনি বেশিও ছিল না। কিন্তু শ্রেষ্ঠ জীব হয়ে নিজেদের সর্বনাশকারী পথে চলছি। যাহার বহিঃপ্রকাশ পেয়েও অজ্ঞতার মত বিশ্বাসহীন। মহাব্রক্ষèান্ডের ক্ষুদ্রাংশ পৃথ ভান্ড, কান্ড, উনান দ্বারা নিঃশ্ব করে উৎপাদনে হোচট খেয়েও কান্ড জ্ঞান মালুম না করায় বার বার ভান্ড, কান্ডজ্ঞান ঝাকুনী দিয়েও ঘুম ভাঙ্গাতে না পারায়, বৃহৎ ভান্ড, কান্ডজ্ঞান প্রকাশ যাহা, আমাদের গবেষনাগারে সুক্ষèভাবে নিরিক্ষা করে জ্ঞাত হওয়াই এক মাত্র প্রদর্শক।
পৃথিবী ভান্ডে নির্গত কার্বন শোধন করার জন্য উদ্ভিদ বৃক্ষই যদি যথেষ্ট হয় তাহলে চাহিদা মত রোপন করে কয়েক যুগের মধ্যে স্থলভাগের সম্পুর্ন অংশ ছাউনি দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বিজ্ঞানের আবিষ্কার তো বন্ধ থাকবে না। উৎপাদন যাত্রায় কার্বন বেড়ে যেতে থাকলে ফলাফল আশানুরূপ সম্ভব নহে। উৎপাদনের উন্নয়ন বিকল্প পন্থায় সম্ভব, একমাত্র চালিকা শক্তি দ্বারা। কিন্তু আসক্ত থাকা অবস্থায় বিপত্তির আঘাত করিবে ভান্ডের গরিষ্টরা অথাৎ ঘনত্ব ঢেকে যাবে চাহিদা বৃদ্ধিপাবে বিভিন্ন ভাবে।
কার্বন অব্যহত থাকবে। প্রভু প্রদত্ত ধন বিশ্বভান্ড নির্দিষ্ট একটা হিসাব দ্বারা যাত্রা। যাত্রা প্রাক্কালে যে পরিমান ধন নিয়ে খেলা তাহার একাংশ অস্থিত্ব বিলিন নিঃশ্ব। কোনদিন একবিন্দু পূরণ করার ক্ষমতা নেই বলে এক পক্ষে পাতানো খেলায় হার মানতেই হবে। কারণ বিশ্বাস জ্ঞান না থাকায় উন্নয়ন খেলায় মত্ত হয়ে ধন ফুরিয়ে দিয়ে প্রকৃতিকে দোষারপ করে চলছি।
প্রকৃতি অর্থ কি? যাহা ভাবো তাহা নয় । প্রকৃতিকে ভালভাবে বিজ্ঞ জ্ঞান দিয়ে ভাবুন এবং নিরিক্ষায় বিশ্বজ্ঞাত স্রষ্টার শ্রেষ্টত্ব রূপ-যৌবন এক শক্তি দুই পক্ষের ক্রিয়া খাঁটি। প্রকৃতি ভান্ড জ্যান্তরূপে মাটি। শক্তিই স্রষ্টা যা বিশ্বাস করার মতো না। মানুষের গর্ভে যেমন উদ্ভিদ জম্মে না তেমনি উদ্ভিদের গর্ভে মানুষ হয় না তবে পশু গর্ভে পশুই, মাটি গর্ভে উদ্ভিদ-বৃক্ষ, জল গর্ভে মৎস্য কীট জম্মান্তর হয়।
যাহা উদ্ভিদ ও জীবের একমাত্র উৎস স্থল। স্রষ্টার শক্তিই জম্মান্তর বিচিত্র রূপান্তর ভান্ড। যে ভান্ডে প্রভুর কান্ড প্রাণের অস্তিত্ব ভিতর বাহিরে বিরাজমান। গবেষকরা যে মন্তব্য প্রচারে বিশ্বাসী সে ধারনা মিথ্যে, কারন পৃথ নামের ভান্ডে লক্ষ কোটি যুগে সাগর ভান্ডে যে এ্যামিবা আজও সেই এ্যামিবা এক কোষীই আছে, প্রকৃতির ভান্ডও তেমনি আছে। তবে এত কোটি যুগ পরে সাগরে তো একটি এ্যামিবাও বহুকোষী জীবে রূপ নেয়নি বা রুপান্তর হয় নাই।
কোন উদ্ভিদ বৃক্ষ মানুষে রুপান্তর হয় নাই, যা তাই আছে। তবে কেন নিশ্বাষের মতো বিশ্বাষ জন্মে না যে, জন্মান্তরের পিছনে এক শক্তি সত্যিই বহুরুপে রুপান্তর। এক শক্তি দ্বারা যেমন দেহ ভান্ডে ডি এন এ ক্রিয়া উৎপন্ন, তেমনি জীব উদ্ভিদ একই নিয়মে ডি এন এ সঞ্চালন ক্রিয়ায় নির্যাস রস একমাত্র নিরাময় শক্তি প্রয়োগে নিরিক্ষায় কাঁচামাল। পৃথ ভান্ডে যা কিছু সবই একই প্রবাহ ধারায় রুপান্তর। উদ্ভিদ জীবের বীজ বিনাশ হয় না, দেহ পরিবর্তন করে ডি এন এ ধারন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে ক্রিয়া শক্তি লোপ পায় এবং ডি এন এ এর গুনাগুন ভান্ড ক্রিয়ায় মিশে যায়।
তাপ, বায়ু যেমন বিভিন্ন শক্তিতে বিভিন্ন রুপে প্রকাশ পায়, তেমনি ভান্ড বিভিন্ন রুপ ধারন করে। মাটি গর্ভে উদ্ভিদ বৃক্ষ, জলভান্ডে মৎস কীট, পরাগায়নে পুষ্ট বীজ ও মৈথুনে জ্যান্ত জীব। কাজেই মাটি ভান্ডে উদ্ভিদ কান্ড ক্রিয়ায় বিদ্যমান। প্রাণের অস্তিত্ব প্রাণ থেকে, উদ্ভিদ বৃক্ষের অস্তিত্ব বীজ থেকে ও কীটের অস্তিত্ব বিষ্টা স্তুপ থেকে। তবে জীব মৈথূন ক্রিয়া ও উদ্ভিদ বৃক্ষের পরাগায়ন ক্রিয়া যেমন সত্য, তেমনি বৃহৎ পৃথ ভান্ডের ভিতর পাথরদেহে জলের ক্রিয়ায় ও বায়ু সঞ্চালনে জ্বালানী শক্তি নির্গত হয়।
সমুদ্র লোনা জলে বিট লবণ, বরফ হিমালয়ে ঝর্না প্রকাশ। পৃথ ভান্ড থেকেই সবকিছু নেয়া, বৃহৎ পৃথ ভান্ডে গত যত বিশ্ব যুদ্ধ হয়েছে, শুধুমাত্র ক্ষমতা প্রয়োগ শাসন করা। গোড়া থেকেই শাষন শুধু শোষন করে উন্নয়ন-ইঞ্জিন উনান বৃহৎ রুপ যুদ্ধ, বিশ্ববাসী মাতাল কান্ডে ফাইনাল বিশ্ব যুদ্ধ কোন রাস্ট্রের সঙ্গে নয় নিরস্ত্র একমাত্র ব্রক্ষ্মা সৌর ভান্ডের সঙ্গে। কার্বো-হাইড্রোজেন কলঙ্ক যুদ্ধ যে কলঙ্ক পৃথ ভান্ডে উৎস। বিশ্বাস থেকে বিশ্বরূপ যেমন নিজ জম্মান্তর রূপ বিশ্বাস করে চলতে হয়, অবিশ্বাসে ডি এন এ পরীক্ষা হয়।
তেমনি প্রকৃতি ভান্ডে যা কিছু সৃষ্টি তাহার মূলে একশক্তি দ্বারা বহুরূপী বিশ্বরূপ। ব্রক্ষ্মা দ্বারা রান্না রুপান্তর খাদ্য দেহভান্ডে জ্বালানী ক্রিয়ার উৎস। দেহভাগে লিভারের ভিতর যেমন জালানী পুষ্টির উৎস তেমনি মহাসৌর জগতে উষ্ণ গ্যাস বায়ু ড্রায়ু ক্যামিক মিথানল মৈথনে জালানী। ব্রক্ষ্মা ভান্ড জালানী সপ্তরূপ কৃষ্ণ গহব্বর তেত্রিশ হাজার লক্ষ কোটি কোটি নক্ষত্র। বায়ু চক্র গ্যাসে সূর্যের বিকিরন লাভার জ্বালা মুখ ব্রক্ষ্মার অষ্টস্তরে বাঁধা।
আলো, তাপ ও বায়ু শক্তি অষ্টস্তর ভেদ করে উৎপাদনে ধাঁধাঁ। দেহভান্ডের অঙ্গপ্রতঙ্গে ভেইন যদি কর্তন বা আবদ্ধ হয় তাহলে ভেইনে সার্কুলার বন্ধ হয়ে দেহ অঙ্গপ্রতঙ্গ শুস্ক হয়ে যায়। তেমনি বৃহৎ পৃথ ভান্ডে সিলিকন লেয়ার উত্তোলন পূর্বক স্থল ভাগের র্নিগত পলি দ্বারা লেয়ার নিষ্কাশন ক্রিয়ায় আবদ্ধ হয়ে রস ভান্ডারের রস নিষ্কাশন না হওয়ায় জলের চাহিদায় ভুল ব্যখ্যা হয়। আবহাওয়া বলতে যেমন আব শব্দের অর্থ জল, হাওয়া শব্দের অর্থ বাযূ।
জলবায়ুর প্রধান উৎসস্থল জল ও বায়ূর ক্রিয়ায় যে বায়ূর সৃষ্টি হয় তাহাই জল বায়ূ।
সৌরজগতের ভীতর যে বায়ূ চলাচল করে সে বায়ূর উৎপত্তি কোথায়? কিভাবে বায়ূ সৃষ্টি হয়? কিভাবে প্রকাশ পায়? পৃথিবী ঘৃর্নায়মান হওয়াতে সাগরের তলদেশে প্রবেশ ক্রিয়া দ্বার প্রতি বার ঘন্টায় যে জলের সমাগম প্রবেশ করে ভিতর তলদেশ দিয়ে বিশাল শ্রোত বেগে ধাওয়া করে পৃথিবীর অন্য প্রান্ত দিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকারে ঝর্না সরূপ বাহির হয় এবং দিবা রাত্রী অর্ধেক সময় সেই প্রবেশ ক্রিয়া পথ ফাঁকা থাকায় যে বায়ূ অবস্থান করে তাহাই বার ঘন্টা পর পর পৃথিবীর উপরীভাগে বেরিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াতে সৌরজগতে বায়ূর উৎপত্তি হিমালয় প্রকাশ। যাহা আমরা অনুভব করি না । যে সময় জল মাটি সমান হবে, ভারসাম্য হারিয়ে শ্রোত বন্ধ হয়ে যাবে, সে সময় বায়ূ উষ্ণ হবে এবং জীবন ধারণে বিঘœ ঘটবে। জলবায়ূ অর্থ কি? জলবায়ূ কিভাবে তৈরী হয়? কিভাবে প্রকাশ পায় তাহার কোন গবেষনা না করে গ্রীন হাউস কোপেন হাউসে বসে বিভিন্ন ভাবনার মূল বিষয় সবার মাঝে।
জলবায়ূর প্রধান সন্ধি স্থল বৃহৎ ভান্ড প্রভুূ প্রদত্ত ক্রিয়া ভান্ড বিশ্বরূপান্তর পরিধান মাত্র। প্রভু এক প্রকৃতি এক। প্রকৃতি বলতে যাহা ভাবো তাহা উদয়। প্রকৃতি হচ্ছে প্রকৃত কৃতি, প্রকৃত রূপ, বাস্তব ভান্ড কান্ড রূপান্তর। প্রকান্ড আলো বায়ূ শক্তি সৌর ভান্ড মহা প্রলায়নকারী কান্ড জালানী ভান্ড চক্র কান্ড র্ঘৃনায়মান।
বায়ূ ক্রিয়া তেত্রিশ হাজার লক্ষ কোটি কোটি নক্ষত্র অষ্টস্তর সপ্ত রূপ এক চক্র দেহ গ্রহে রূপান্তর। প্রকান্ড বায়ূ গ্যাসে জালানী নির্জাসে রূপান্তর প্রকৃত চালিকা শক্তি। উত্তাপ গ্যাস ক্রিয়া ভান্ড পরশ পাথর বালু মাটি জল। প্রকৃতি রূপে বৃহৎ ভান্ড ব্রক্ষ্মান্ড। ক্ষুদ্র ভান্ড ক্রিয়া রূপে প্রকাশ।
প্রভূ এক প্রকৃতি এক, ক্রিয়া এক প্রকৃত রূপ, যৌবন এক, স্রোষ্ঠার স্রেষ্ঠত্ব দেহভান্ডে রূপান্তর। মৌলিক রূপে জীব ও উদ্ভিদের জালানী উৎস খাদ্য ও জল, তেমনি প্রকৃত মৌলিক শক্তি পৃথ ভান্ডে জালানী উৎস রস ভান্ডর। এক থেকে দুই পক্ষ আলো-আধাঁর, মাটি- জল, জীব-উদ্ভিদ ও বৃহৎ আলোতাপ ক্ষুদ্র পৃথভান্ড। বৃহৎ জল ক্ষুদ্র মাটি দুই পক্ষের ক্রিয়া খাঁটি। ক্ষুদ্র মাটি বৃহৎ রূপ, বৃহৎ জল ক্ষুদ্র রূপ।
অথাৎ বৃহৎ পৃথভান্ডে বিভিন্ন ক্রিয়ায় মাটি রূপান্তর এবং খনিজ ভান্ডে জল নির্জাসে ক্রিয়ায় জালানী রূপান্তর। প্রভুর শ্রেষ্ট জীব শ্রেষ্ট জ্ঞান বিজ্ঞ জ্ঞান বিজ্ঞান, প্রযুক্তির রূপান্তর। প্রকৃত যুক্ত ক্রিয়া খন্ড প্রকাশ এবং চালিকা শক্তির ব্যবহার ও কার্বন অর্থনীতি পরিহার। ভান্ডের সভ্য বিজ্ঞ কান্ড বিষদভাবে নিরিক্ষায় পরিত্রান শ্রেষ্টত্ব। প্রকৃতি নিয়ে পৃথ ভান্ডে যে আলোরন চলছে, কান্ড জ্ঞান দিয়ে তা অগাদ ভাবে গবেষনায় ব্রক্ষ্মান্ডের বৃহৎ ভান্ড জ্ঞান প্রকাশ পাবে।
প্রভুর পৃথভান্ডে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান দিয়ে যাহা আবিস্কার তাহার শ্রেষ্টত্ব কত ভয়ংকর রূপ কার্বন জলবায়ূ প্রকাশ। জল বায়ূ না বলে, জালানী রূপান্তর উৎস কার্বন বায়ু। প্রকৃতি বলতে যাহা ভাবি তাহার প্রকৃত কৃতি বাস্তব রূপ যৌবন ক্রিয়া কিভাবে সাজানো মালূম না হওয়ায় অজ্ঞান পথে আমরা রসভান্ডার নিঃশ্ব করে চলছি। প্রকৃত ভান্ড কান্ড জ্ঞান বলতে বাস্তবেই দেহ ভান্ডে যেমন কঙ্কাল বডি ছারা ক্রিয়া সম্ভব নয়, তেমনি পৃথ ভান্ডে রসভান্ডার ছাড়া জ্বালানী রুপান্তর সম্ভব নহে। ভান্ডে যাহা কিছু তাহাই ক্রিয়ায় রুপান্তর সত্য।
উদ্ভিদ জীব ভান্ড যেমন ক্রিয়ায় সত্য তেমনি ভাবে পৃথ ভান্ডের উপর থেকে ভিতর চক্র ক্রিয়ায় বিরাজমান। ক্রিয়ায় শক্তিতে খাদ্য যেমন শরীরের জালানি উৎস ঠিক একই নিয়মে জালানী উৎস রস ভান্ডার। ভান্ডের নির্দিষ্ট একটা হিসাব দ্বারা যাত্রা আবিস্কার জ্ঞান হওয়ার পর থেকে কোটি কোটি ঘন মিটার খনিজ রস ইঞ্জিনে জালানী করে কার্বনে রুপান্তর যাহা রস ভান্ডারকে ক্ষয় নিঃশ্ব করে চলছি। প্রযুক্তি জ্ঞান হওয়ার পর থেকে কার্বনের কাল পরিবর্তন উষ্ণতাবৃদ্ধি বাস্প ক্রিয়াকর্ষন। বাযূ কে কার্বন করে এবং বায়ুর উষ্ণতায় বরফ পাহাড় গলে জলে রুপান্তর যা আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত।
বরফ পাহাড় ভৌগলিক অংশ ক্ষুদ্র, জলাংশ বৃহৎ হওয়ায় বরফ খন্ড স্ব-রুপ। মহাসাগরে রসভান্ডার সমুদ্র পৃষ্ট স্থল ভাগের নির্গত পলি গুপ্ত চরের মত ভেসে ওঠে ভৌগলিক দেশের মত করে। যাহা ক্ষয় পূরণে বরফ পাহাড় গলছে মাত্র। বরফ পাহাড় মহাসাগর তো নয়, যে গোটা ভান্ড ভেসে যাবে। এক পক্ষে লক্ষ কোটি কোটি মেঃ টন উদ্ভিদ জড় জীব খাদ্য শস্য ক্রিয়ায় স্তর যাহা রস ভান্ডারে প্রলেপ স্তর জৈব পুষ্টি শাক্তি রুপান্তর বৈচিত্রধারী।
আলো, তাপ, বায়ু ক্রিয়ায় উৎপাদন উৎস। উৎপাদনের রস ভান্ডার নিঃশ্ব করে কার্বনে রুপান্তর পরিহার করে এক মাত্র চালিকা শক্তি ব্যবহার হলে উৎপাদনে জলবায়ুর পরিবর্তন লাগাম ধরা সম্ভব হবে। জলবায়ুর প্রধান উৎস কি? জলবায়ুর পরিবর্তন রহস্য উদঘাটন না করে বিভিন্ন মতবাদ ব্যক্ত যাহা প্রয়োগে সম্ভব নহে। কারণ প্রভুর সৃষ্টি দুইটা পক্ষকে নিয়ে। যাহার এক পক্ষ প্রতি মূর্হত্ব নিঃশ্ব হচ্ছে।
মহাসাগরের গরিষ্টতা হ্রাস অব্যহত। বিন্দু বিন্দু লঘু স্তর নিয়ে গরিষ্টতা বৃদ্ধি, লঘুর ঘৃর্নায়মান চক্রে গরিষ্টতায় জলবায়ু বন্ধ হওয়ার ফলে বায়ু উষ্ণ হবে। রস ভান্ডার ফুরিয়ে দিয়ে কার্বন নির্ভর অর্থনীতি অব্যহত থাকিলে বৈষিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়ে অল্প সময়ে অসাভাবিক উষ্ণতায় ভূ-পৃষ্টের রস ভান্ডার দ্রুত গতিতে বাস্প হয়ে মহা সৌর জগতের অন্য গ্রহে অবস্থান করবে ফলে পৃথ ভান্ড মরুভূমিতে পরিনত হবে। যাহা বিশ্বের কয়েকটি রাষ্ট্র মরুভুমির বহি প্রকাশ। পর্যাক্রমে পরিনতির শিকার।
গরিষ্ট ভান্ডের ক্রিয়ায় যে কান্ড তাহাই জলবায়ু। যে বাযূ ছাড়া সবকিছু বৃথা দেহ ভান্ডে বাযূ বন্ধ হলে যেমন মৃত তেমনি প্রভুর প্রকৃত ভান্ডের রস নিঃশ্ব হলে, উষ্ণতায় অব্যহত ভাবে রস ভান্ডার কর্ষন করে নিঃশ্ব হবে। তপ্ত ভান্ডারে কোটি কোটি উদ্ভিদ জীবের শলীল সমাধি হবে লন্ড ভন্ড পৃথ ভান্ডে। ব্রক্ষ্মা অগ্নীদাহে মাটি বালু ধুলোয় রূপান্তর হয়ে প্রলায় চক্র গ্যাসে ফুরিয়ে যাবে, পৃথ নামের পৃথিবী মঙ্গল ভান্ডের মত অমঙ্গল ভান্ড হয়ে। শ্রোষ্ঠার শ্রেষ্টত্ব বিশ্ব জ্ঞাত বীজ প্রভাব শিকার রুপান্তর শুণ্যগ্রহে।
মঙ্গল ভান্ড পৃথিবীর মত স্ব-রুপ চক্র শিকার। বিশ্ব জগত ছেড়ে সৌর ভান্ড জ্ঞাত হওয়ার জন্য কিউরিসিটিজান মঙ্গলে অবস্থান যাহা কার্ব-হাইড্রোজেন ড্রাই গ্যাসে টান টান বিরাজ মান। পরশ পাথর গ্যাস তাহার প্রমান। বিষদ গবেষনায় পাবে প্রকৃত সন্ধান। বিশ্বাস বিশ্ব কর্মকান্ড নিশ্বাস।
এককথায় জল থেকে যে বায়ু তাহাই জালানী কার্বন বায়ু। জলকে পরিশুদ্ধি করতে পারলে দেহের শুদ্ধি। বায়ুর শুদ্ধি জীবের মুক্তি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।