আজকের বিভিন্ন পত্রিকায় বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাতের একটি গবেষণা তথ্যা প্রকাশিত হইলো। তিনি বলেছেন : সম্প্রতি নিয়োগপ্রাপ্ত ৩৭৫ বিচারকের ২১১ জনই শিবিরকর্মী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০০ শিক্ষকের এক-তৃতীয়াংশই মৌলবাদী। ড. আবুল বারাকার যে আন্দাজে কমেন্ট করার লোক নন তা তাকে যারা জানেন সবাই বিশ্বাস করেন। সো? মাশাআল্লাহ! পারলে ঠেকাও।
রণে বনে জলে জঙ্গলে যেখানেই যাইবা আমাগো পাইবা_ জামাইত্যারা নিশ্চয়ই এই খবরে খুবই খুশিত... তারা যা করার তা কইরা যাইব।
আর আমরা বিচ্ছিন্নভাবে দুই একটা সভা সমিতিতে লেকচার দিবো। আর সেক্টর কমান্ডাররা বন্ধ রুমে দু-চাইরাটা বুলি আওড়াইবো... বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মুরগীর কারখানার মতো হইবো... কেরানী হওয়ার শিক্ষা দিবো তারা। কোন সভা-সমিতি-সংগঠন হইবো না। আর আদালতপাড়া...ওইটা নিয়া কমেন্ট করলে সোজা জরুরী বিধিমালা! আর জরুরি বিধিমালা মানেই জামিন অযোগ্য। অবশ্য জামাইত্যা যদি পুলিশ পিটায় তাইলে জরুরী বিধিমালা লংঘন হয় না।
ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ছাত্র যদি পুলিশের সাথে তর্ক করে তাইলে এই জরুরি বিধি জরুরীভাবে ভঙ্গ হয়!
হুম!!! কত যে দেখব আর!!! নিজেও জানি না...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।