স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার।
সুধী-র ব্লগে অমি রহমান পিয়াল ফরহাদ মজহারকে নিয়ে দুটি কথা বলেছেন। এর একটি প্রশ্ন অন্যটি বিবৃতি। সুধীর পোস্টটি ছিলে এরকম:
"বিশিষ্ট বাম বুদ্ধিজীবী, কবি ও লেখক ফরহাদ মজহার বলেছেন--
'বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরা প্রধানত খেয়ে না খেয়ে ইসলামবিরোধী , অতএব আপাদমস্তক সাম্প্রদায়িক এবং একই সঙ্গে ফ্যাসিবাদী ।
'
একমত?"
মন্তব্যে অমি রহমান পিয়াল বলেছেন,
১. "এখনও এই >>দির ভাই কি বাম বুদ্ধিজীবি আছে?" এটি প্রশ্ন।
২. "ধন্যবাদ মাহমুদ রহমান নিশ্চিত করার জন্য। এই বখাটে বামটা অবশ্য আগেও >>দির ভাই ছিলো"। এটি বিবৃতি।
টা টো মূলক সম্বোধন কইরা পিয়াল যা করলেন এই প্রবণতারে এবং সঙ্গে পিয়ালরেও নিন্দা জানাই।
পিয়ালের জ্ঞান অর্জনের জন্য ফরহাদ মজহারের দুইটা ইন্টারভিউর লিংকও দিলাম।
২.
সাক্ষাৎকার দুইটার প্রথমটা সাজ্জাদ শরিফের নেওয়া। ছাপা হইছিল বাংলাবাজার পত্রিকায় ১৯৯৫ সালে। দ্বিতীয়টা ২০০৩ সালে নেওয়া, নিছিলেন সালাম সালেহ উদদীন। ছাপা হইছিল অরুন্ধতী ছোট পত্রিকায়।
এগুলি সুতন্বী ফন্টে না পাওয়ায় নিচে পিডিএফ-এর লিংক দিলাম।
ইন্টারভিউর লিংক
[লিংক বদলাইছি]
৩.
সাক্ষাৎকার দুইটা কবিসভা থিকা ফেব্রুয়ারি ২০০৪-এ সঞ্চালিত হয়। তখন সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ এই সাক্ষাৎকার দুইটার উপরে মন্তব্য করছিলেন কবিসভায়। এই মন্তব্য থিকা পিয়াল শিখতে পারবে কীভাবে গালি না দিয়া কথা বলা যায়। তবে গালি দেওয়াটাই সহজ হবে পিয়ালের জন্য।
সাক্ষাৎকারের উপরে সুব্রত অগাস্টিন গোমেজের প্রতিক্রিয়া
[লিংক বদলাইছি]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।