আমরত্বের প্রত্যাশা নেই , নেই কোন দাবি দাওয়া.....!
সন্ধ্যায় ফিরছিলাম সিলেট শহরের জিন্দাবাজার হয়ে।
অনেক কোলাহল। মানুষের ব্যাস্ততা!
হঠাৎ করেই চোখ যায় রাস্তার পাশে ।
সেখানে ভ্যান গাড়ির ওপর কাচা আমের ভর্তা বিক্রি করছে এক লোক।
এগিয়ে যাই!
আমের চেহেরা দেখে খাওয়ার ইচ্ছাটা মরে যায়।
হেটে হেটে বাসায় ফিরি।
ফ্লাশ ব্যাক
প্রচন্ড গরম। জীবন যায়যায়। সময় দুপুর। নজর পুকুর পাড়ের আম গাছের দিকে।
রাস্তায় লোকজন কমে কমে গেলে এই গাছের আম সাইজ করা হবে। একজন রাস্তার মোড়ে। বাকি একজন পুকুর পাড়ে। গাছে উঠে গেছে। আম পাড়া হল।
সেই আম মুহুর্তের মধ্যে চলে এসেছে হাতে।
এক দৌড়ে কলাবাগান। সেখানে ভর্তা হবে আমের।
এই একগাছ নয় প্রায় ১০-১২ টা গাছের বাছাই করা আমের ভর্তা।
কত দির আর হবে।
গ্রামের যত গাছ ছিল সব গাছের আমের স্বাদই জানতাম।
সেই দিন গুলো কোথায় হারিয়ে গেল।
আজ যখন জিন্দাবাজার আম ভর্তা খেতে ইচ্ছে করছিল। তখন অনেক কিছু। অনেক স্মৃতিই মনে পড়ছিল্ ।
কতদিন হয়ে গেছে গাছ থেকে পেড়ে আম খাইনা। এখন যে আমের সিজেন চলছে । গাছে গাছে কাচা আজ ঝুলছে মনেই ছিলনা।
কি হবে এই লেখাপড়া শিখে।
কিহবে এই ইট পাথরে বেচে থেকে।
সব কিছুর বিনিময়ে আমি আমার শৈশব ছিরে পেতে পাই!
সেই সব দিনে যদি ফিরে যাওয়া যেত।
আহা! আমার শৈশব!
আহা!!!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।