ী
কাউকে প্রফেসর হতে গেলে যে সকল পদ ও পদবী, পথ ও যোগ্যতার মধ্য দিয়ে আসতে হয় :
(১) প্রথমে তাকে লেকচারার হিসেবে জয়েন করতে হয় ।
(২) অত:পর সহকারী অধ্যাপক পদে উন্নীত হতে হয় নির্দিষ্ট যোগ্যতা, চাকুরীর অভিগ্গতা অর্জন করে ।
(৩) এরপর সহযোগী অধ্যাপক পদে উন্নীত হতে হয়, আবারো কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা, চাকুরীর অভিগ্গতা অর্জনে ।
(৪) সবশেষে অধ্যাপক তথা প্রফেসর পদে উন্নীত হতে হয়, বিশেষ যোগ্যতা, চাকুরীর অভিগ্গতা অর্জন করে ।
আমাদের দেশে, যাদের পি.এইচ-ডি ডিগ্রী নেই এক্ষেত্রে কাউকে প্রফেসর হতে গেলে ন্যুনতম ২২ বছর শিক্ষকতার অভিগ্গতাসহ বেশ কিছু জার্নাল প্রকাশনা থাকতে হয় ।
জনাব মুনতাকা, আপনাদের মহাপুরীষ বছর দু-তিনেক লেকচারার ছিল একটি বেসরকারী কলেজে । কিভাবে প্রফেসর বানালেন তাকে? সেতো সহকারী অধ্যাপক হবার যোগ্যতাও অর্জন করেনি কস্মিনকালে !!! আপনারা
যা করছেন এতে প্রমানীত হয় যে আপনারা প্রফেসর হবার সিড়িটার কয়টা স্তর তাও জানেন না । করুনা হয় আপনাদের শিক্ষার দীনতায় ।
শুনুন মুনতাকা, স্বয়ং ইসলামের নবীও ডিগ্রীধারী নন, আপনাদের মহাপুরীষ নাহয় নাইবা হলো । নিজেদের অগ্গতা এরকম নগ্নভাবে প্রকাশ পাচ্ছে জেনেও পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন প্রফেসর.......................
সময় আছে, ভুল শুধরে নেন ।
ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার !!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।