দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
দুই পয়সার মানুষ তাদের এক পয়সার বিপ্লব, গালিবাজদের গালি ও রাজাকারের শৈলী!!!
দুই পয়সার কমরেড গন, মনে বল রেখে প্রতিবাদ করে যান। মনে রাখবেন এই ব্লগেই জামাতীদের কদু চিত্র ধরাখাইছিল এক দিন। ভেলরির জন্য, প্রাপ্তির জন্য রাহেলার জন্য এই দুই পয়সার ভার্চুয়াল কমরেডরাই চিল্লাই ছিল এক দিন। আপনাদের কোন সাহসীকতাই বৃথা হয়নি হবে না কোন দিন।
ধীবরেরা যতই পরিহাসের শব্দ গুচ্ছ আউরাক না কেন কোন কিছু দিয়েই রাজাকার আর তাদের তস্য চামচেরা উদ্ধার পাবে না। গালি শাক দিয়ে ছোট খাটো ব্লগ মানুষ ঢাকা যায়, দেশ দ্রোহী রাজাকার তস্য চামচ ঢাকা যায় না। বেড়িয়ে পরে ওদের নির্লজ্জ দাঁতাল চেহারা, দেখা যায় লকলেক জিভ।
বাংলাদেশের মানুষেরা অন্তরের অন্তস্থল হতে এই ভন্ডদের ঘেন্ন করে। দেখবেন এ পরাশ্রয়ীরা সব সময় একটা কিছুর উপর আছর করে হজির হয়।
সুবিধা মতো এরা মানুষের আইন আর আল্লাহর আইনে সুইচ করতে থাকে। কাহাতক ভন্ড হলে এমন প্রতারক হতে পারে একবার ভাবুন! কথায় কথায় হাইকোট দেখানো শুরু করবে, যুক্তি দিবেন পিছলাতে থাকেবে। ধরে ফেলবেন, আল্লার আইন দেখানো শুরু করবে! সুযোগ পেলে পিঠে ছুরি মারার মতো মোনাফেকি করতেও পিছপা হবে না।
ওরা বলে, এই ভার্চুয়াল দুনিয়ায় লাফা লাফি করে কিছু হবে না, পারলে সামনা সামনি মাটিতে কর।
ভার্চুয়াল দুনিয়ার ধরা ভার্চুয়াল দুনিয়াতেই ধরা হবে।
আজ এবং আগামী দিনের বাংলাভাষী, বাংলাদেশীদের জন্য এ ভার্চুয়াল সেক্টর রাজাকার মুক্ত রাখতে হবে।
হায়েনারা পরিহাস করে বলে কবিতা লিখে আর আবেগ দিয়ে নাকি কিছু হবেনা! মোঃ কদু এ ভার্চুয়াল দুনিয়াতেই ধরা খাইছিল ওরা সেটা খুব ভালো করেই বোঝে, সে জন্যই এ ভূমির দখল তাদের চাই চাই। ভার্চুয়াল দুনিয়ার ধরা ভার্চুয়াল দুনিয়াতেই ধরা হবে। নইলে এই ছেঁচড় গুলিই এক দিন বলবে ৩৬ বছর আগে ধরো নাই কেন এখন ধরতে আইস কেন প্রমান দ্যাও হাইকোট দেখ, এ জাতীয় কথা।
এ ব্লগের পাতায় পাতায় ওদের বাংলাদেশ বিরোধিতা, আমাদের শিল্প সংস্কৃতি স্বাধীনতা বিরোধিতার প্রমান এখন ভূরি ভূরি বিদ্যমান।
মত প্রকাশের নামে ওরা যে দেশ দ্রোহিতা করেছে তা প্রমানের এখনইত সময় ৩৬ দিন ৩৬ বছর পরে নয়। চিন্তা করুন কত্ত বড় হারামী হলে বাঙালি'র স্বাশত আবেগের প্রকাশকে পরিহাস করে বলতে পারে গান কবিতা আবেগ লিখে কিছু হবে না!
গান কবিতা আবেগ দিয়ে কিছু না হলে, এম আর আখতার মুকুল চরম পত্র লিখতেন না।
গান কবিতা আবেগ দিয়ে কিছু না হলে, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র দিয়ে কিছুই হতো না।
গান কবিতা আবেগ দিয়ে কিছু না হলে, মাহমুদুর রহমান বেনু আর শাহিন সামাদ'রা ঢাল তলোয়ার ছাড়া হারমনিয়াম আর তবলা নিয়ে ট্রাকে করে রাস্তায় রাস্তায় মুক্তির গান গেয়ে ফিরতেন না।
গান কবিতা আবেগ দিয়ে কিছু না হলে, একটি ফুলকে বাঁচাতে লাখো প্রাণ জীবন কে তুচ্ছ জানত না।
গান কবিতা আবেগ দিয়ে কিছু না হলে, রাজাকারের বাচ্চাদের বড় আব্বারা লেজ গুটিয়ে অমন ভাগত না।
এ কুকুরেরা এ সবই জানে, বোঝে এ জন্যই এ সব প্রলাপ বকে। কথায় কথায় স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধ'র শ্রাদ্ধ্য করা শুরু করে। ব্লগ কমরেডদের এ ঘুড়ে দাড়ানোকে "যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা" বলে পরিহাস করে। বাংলাদেশ বিরোধী রাজাকারিতা আর গলির খিস্তিখেউড় কে নির্লজ্জ চতুরতায় এক গেলাশে গুলে জামাতী জৈতুনের খাট্টা শরবত বানিয়ে প্রতারনার ঠেলা গাড়ীতে ফেরি করা শুরু করে।
আচ্ছা মানুষ কি এমনই আহাম্মক? স্বাধীনতার জন্য, মুক্তি যুদ্ধের জন্য এ কুমীরের কান্না শেয়ালের হুক্কাহুয়া বোঝে না বলে মনে করছে রাজাকার শুকর গুলি!
যত পিছলা পিছলি করুক ছাই দিয়ে ধরা হবে এদের। এ ফাজলামির শেষ দেখা হবে।
কমরেডরা বুক ফুলিয়ে রাখুন, এই পিছলমির শেষ হবেই হবে।
* অপেক্ষায় আছি নোটিশ দেনে অলারা পরবর্তী কি নোটিশ দেয় সেটা দেখার জন্যে। [/s
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।