আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একই দেশে দুই আইন - আইন উপদেষ্টা কি বলেন?

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি

সাবেক দুই প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুইজনই চাঁদাবাজির মামলায়। এজাহারের পর পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে এবং অন্তরীন করে সরকার। মুল উদ্দেশ্য যাই হোক - বলা হয়েছে - মামলার তদন্তের স্বার্থে তাদের জামিন দেওয়া যাবে না। খুবই ভাল কথা।

আমরা আইন উপদেষ্টা ও সরকারকে মোবারকবাদ জানাই আইনের প্রয়োগের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ হওয়ার জন্যে। আইন সবার জন্যে সমান - সে পথের ফকিরই হোক আর দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীই হোক। শাবাশ বাংলাদেশ পরে দেখলাম, ক্ষনস্থায়ী আইন "জরুরী বিধান" এর অধীনে শিক্ষকদের গ্রেফতার করে ১০ দিনের রিমান্ডে নিলো সরকার। সেটাও সরকারের কঠিন মনোভাবের প্রকাশ। অন্যদিকে চাঁদাবাজির চাইতেও আরো কঠিন অপরাধ হলো হত্যা আর হত্যার মামলা শুরু সাথে সাথেই আসামী গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসা করার কথা।

পুলিশের প্রথম কাজ হলো হত্যা মামলার আসামীকে ধরা। গত ৩০ ডিসেম্বর নিজামী, মুজাহিদ আর কামরুজ্জামানসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা মামলার তদন্ত শুরু ৬ দিন পরও আসামীদের গ্রেফতার না করার কারনে মামলার তদন্ত প্রশ্নের সন্মুখিন হয়েছে। এখানে সরকার মনে হয় উট পাখীর মতো বালিতে মুখ গুজে আছে। এই আসামীদের জন্যে আইন সুস্পষ্টতই সরল পথে চলছে না। আসামীদের গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই কিভাবে পুলিশ তদন্ত করছে তা আইন বিশেষজ্ঞদের প্রশ্নের কারন হচ্ছে।

আইন উপদেষ্টা - যিনি নিজেও একজন ব্যারিষ্টার আইনের এই দুই ধরনের প্রয়োগের বিষয়ে কি বলেন?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।