যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই রাষ্ট্রপতির পদ স্ব-ই”ছায় ছাড়তে পারেন অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। আর নতুন রাষ্ট্রপতি হতে পারেন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ। রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেয়ার আগে জেনারেল মইন উ আহমেদ সেনাবাহিনী প্রধানের পদ ছাড়বেন।
তবে সেনাপ্রধানের পদ ছাড়লেও রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক থাকবেন। একইসঙ্গে নতুন রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাও বৃদ্ধি করা হতে পারে। নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কিংবা তার সরকারকে বরখাস্তô করার এবং জাতীয় সংসদ ভেঙে দেয়ার ক্ষমতাও থাকবে নতুন রাষ্ট্রপতির। এ সবই বিভিন্ন সূত্রের আভাস।
সূত্রমতে, নতুন বছরের শুরু থেকেই ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে মইনকে রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য দাবি উত্থাপন করা হতে পারে।
মার্চের মধ্যে এ দাবি আরও বেগবান হতে পারে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এবং বিশেষ মুহূর্তে দেশ ও জনগণের স্বার্থে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারেন সেনাপ্রধান।
সূত্র আরও জানায়, রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষের ধারণা, রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের অধীনে সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে পারে না। কেননা ফখর“দ্দীন আহমদের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকাকালে কিছু পদক্ষেপের কারণে তিনি নানান বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এসব কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার গ্রহণযোগ্যতা কমে গিয়েছিল।
অন্যদিকে জেনারেল মইনও বারবার বিভিন্ন সভা সেমিনার ও বৈঠকে বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে তার কোনও উ”চাভিলাসী আশা-আকাঙ্ক্ষা নেই। এমনকি তার জানামতে, সেনাবাহিনীর কোনও সদস্যেরই নেই উ”চাভিলাসী চিন্তôা। তবে সরকার পরিচালনায় সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা এবং দেশের শান্তিô ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যে কোনও গুর“ দায়িত্বও পালনে বদ্ধপরিকর সেনাবাহিনী।
সংবিধান বিশ্লেষকদের মতে, রাষ্ট্রপতি দৃশ্যমান ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ মতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স নিয়ে আইনি প্রক্রিয়া শেষে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে পরবর্তীতে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এমপিদের কণ্ঠ-ভোটে সেটা সংখ্যাগরিষ্ঠভাবে পাস করিয়ে নিতে হবে।
সংবিধান বিশ্লেষকরা আরও বলেছেন, রাষ্ট্রের জনগুরুত্বসম্পন্ন যে কোনও বিষয় সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার রয়েছে। যদি কোনও সময়ে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতীয়মান হয় যে, আইনের এইরূপ কোনও প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে বা উত্থাপনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যা এমন ধরণের ও এমন জন-গুরুত্বসম্পন্ন যে, সেই সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের মতামত গ্রহণ করা প্রয়োজন, তাহলে তিনি প্রশ্নটি আপিল বিভাগের বিবেচনার জন্য পাঠাতে পারবেন এবং ওই বিভাগ স্বীয় বিবেচনায় উপযুক্ত শুনানির পর প্রশ্নটি সস্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে স্বীয় মতামত জ্ঞাপন করতে পারেন। এই মতামতের পরিপ্রেক্ষিতেই রাষ্ট্রপতি নিজেই জনগুরুত্বসম্পন্ন যে কোনও সিদ্ধান্তô নিতে পারেন। প্রয়োজনে তিনি অম্থায়ীভাবে রাষ্ট্রপতিও নিয়োগদান করতে পারবেন বলে সংশ্লিষ্টরা দাবি করেছেন।
গোয়েন্দা সংস্থা ও পারিবারিকসহ একাধিক সূত্রমতে, নির্বাচনের আগেই আবারও অধ্যাপনায় ফিরে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করেছেন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ।
তিনি নিজেই আর রাষ্ট্রপতি থাকতে চাইছেন না। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার জন্য তাকে এরইমধ্যে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যদিও তিনি নিজেই ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করতে বেশি আগ্রহী। এই লক্ষ্যে তিনি ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার জন্য আগাম সব ধরনের প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছেন। []
আমাদের সময়ের এই রিপোর্ট কি নির্লজ্জভাবে মিথ্যাচার করে বাংলাদেশকে পাকিস্থানের পথে নিয়ে যেতে কি উৎসুক !!!
তবে কি ডিমের খোলস ভেংগে সাপের বাচ্চাই বেরুবে??(আমাদের সময়ের দালালির রিপোর্টটি দেখুন, সেনাপ্রধানকে রাষ্ট্রপতি পদে আনার নানাকৌশল)
আসলে পাবলিক টেম্পারমেন্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষার কৌশল থেকে এমন নিউজ করিয়ে দেখা হচ্ছে ।
এটা কি সাংবাদিকতা?? অন্যের পদলেহন এবং চোষনই কি......
নাইম কি মতিকে টেক্কা দিয়ে কারো প্রিয়ভাজন হবার জন্য আকুল?? অবশ্য রাজাকারের বাচ্চার(এভাবে বলার ইচ্ছা ছিল না কিন্তু এই পত্রিকাটি যা শুরু করেছে তাতে এভাবে ভাবা ছাড়া গতি নেই) কাছ থেকে জাতি আর কি আশা করতে পারে ??
[রাজাকারের বাচ্চার এই লেখাটিও পড়ুন নাঈমুল ইসলাম খানঃ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ । । আমি যদি দলের আমির হতাম
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।