দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
২৮ অক্টোবর, যে দিন দেউলিয়া হলো জামায়াতঃ জামায়াতের নেতা কর্মীদের বর্তমান এলোপাথারি প্রলাপে বিরক্ত হয়ে লেখা।
২৮ তারিখের ঘটনায় জামাত চাক্ষুস করেছে বাংলাদেশের মানুষ তাদের কি সীমাহীন ঘৃনা করে। আর এ ঘটনা হয়ে পড়েছে এদের অস্তিত্বের প্রতি হুমকি স্বরূপ, যেটা এরা কোন মূল্যেই হজম করতে পারছে না।
বাংলাদেশের মানুষের যে এই ৭১ এর পিচাশদের কোন কুকর্মই এক কনা ও ভুলে যায় নাই সেটা দেখে বুঝতে পেরে এরা চরম হতাশ! বাংলার মাটিতে এই ৩৬ বছরে এক সেন্টিমিটার শেকড় ও যে গাথতে পারেনি সেটা উপলব্ধি করে এরা এখন পাগল প্রায়।
যে কারনেই ২৮ তারিখকে যতটা পারে লাল রং দিয়ে রাঙ্গাতে চাচ্ছে সর্বান্তকরনে।
মানুষের যে কোন অমানুষিক কর্মকে নিঃসন্দেহে এ সমাজে মেনে নেয়া উচিত নয়। সেটা পকেটমার পিটিয়ে মারা হউক বা রাজনৈতিক কর্মী মারা হউক। আইনকে নিজের হাতে নেবার অধিকার কারো অবশ্যই নেই এটা আমাদের বিনা বাক্যে মানতে হবে। যেটা এখানে স্পষ্ট অনুমেয় তা হচ্ছে জামায়াত ২৮ অক্টোবরের ঘটনা থেকে মনেপ্রানে বিশাল এক ফায়দা রাজনৈতিক ভাবে লাভ করতে চাইছে।
নিহতদের প্রতি এদের কোন সহানুভূতি থাকার প্রশ্নই নেই। বরঞ্চ অবস্থার দৃষ্টে ওরা এখন আফছোস করছে আরো কয়টা লাশ ভাগ্যে জুটলে হয়তো একঠেলায় সকলকে শায়েস্তা করে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফাইনাল গজাল শালটা ঢুকিয়ে দিতে পারতো।
বাংলাদেশী অতীত ভুল রাজনীতির কারনে যে জংধরা শুঁই আমাদের পাছায় ঢুকিয়ে দিয়ে ফাল হয়ে বেরুবার জন্য নিশ্চিত ছিল জামাত তাদের সেই কনফিডেন্সে ২৮ তারিখের ঘটনা ভীষন আঘাত দিয়েছে। এদের ধারনা ও ছিল না বাংলাদেশের মানুষ কতটা ঘৃনা এদের জন্য আজ পর্য্যন্ত আকড়ে ধরে আছে।
বাংলাদেশের মাটিতে মোনাফেক জামাত ও তাদের অনুসারীদের কোন যায়গা কখনো হবে না।
২৮ অক্টোবর যদি নির্মম ঘটনা হয় তবে উপরের বাক্যটি হবে নির্মম বাস্তবতা। জামাত এই বাস্তব জেনে আজ দিশেহারা পাগলপারা। (আম্মাআআ)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।