যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
বিগত জোট সরকারের পার্টনার হিসাবে অনির্বাচিত মন্ত্রী জামাত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ এনটিভির সাথে এক সাক্ষাতকারে বলেন ১৯৭১ এ জামাতের ভুমিকা সম্পর্কে - “যখন বর্তমান নেতৃবৃন্দ প্রায় সবাই ছাত্র ছিলেন, সুতরাং তাদের পক্ষে মূল্যালয় সম্ভব নয়”।"
কিন্তু ইতিহাস বলে অন্যকথা -
১৯৭১ সালে ফরিদপুরে ইসলামী ছাত্র সঙঘের এক সমাবেশে এই যুদ্ধাপরাধী- (সেপ্টেম্বর ১৫, ১৯৭১) -রাজাকার এবং আল বদর বিষয়ে জুলফিকার আলী ভুট্টো, কাউসার নিয়াজ, মুফতি মাহমুদ এবং আসগর খানের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন - “রাজাকার, আলবদর এবং অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের যুবকরা দালাল এবং ভারতিয় এজেন্টদের রিরুদ্ধে জাতির নিরাপত্তা বিধানে কাজ করছে। উনি সরকারকে উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গের রিবুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের আহ্বান জানান। উনি সেই সময় ছাত্রসমাজকে সামরিক বাহিনীর প্রতি সহায়তার আহ্বান জানান।
উনি কি মিথ্যা বলছে না উনার আগের কথা ছিল ভুল?
সেই সময়ে দৈনিক সংগ্রামের রিপোর্টে যা বলা হয় তাতে দেখা যায় উনি সজ্ঞানে এবং সক্রিয় ভাবে বাংলাদেশের বিরোধী ছিলেন।
এরা বিগত ৩৫ বছর যাবত মিথ্যাচার করে অনেককে বিভ্রান্ত করেছে। সুতরাং সাবধান, ওরা যুদ্ধাপরাধী।
সৌজন্যে মুক্তধারা
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।