যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
গল্পটা বেশ কয়েক বছর আগের।
একদিন ক্লাশে বসে আছি। ভোরের ক্লাশ - ক্লাশ নিচ্ছেন কোর্স কোর্ডিনেটর ড. পিটার ডিল্যাত। চোস্ত ডাটম্যান। ক্লাশে যদি কেহ সাইড টক করে বা অমনোযোগী হয় তাহলে কখনও ডিল্যাতের নজর এড়িয়েছে বলে মনে করতে পারছিনা।
তার উপর কোর্স কো-অর্ডিনেটর হিসাবে সবাই ক্লাশে মনযোগী হবার চেষ্টা করে। না হলে কমপক্ষে ভান করে।
সেই ক্লাশ ভোরে বলে ঘুম ছিল সেই ভানের প্রধান শত্রু। প্রায়ই কেহ না কেহ ঘুমিয়ে পড়তো আর প্রফেসর এসে খুবই মোলায়েম কন্ঠে জাগাতো। এটা ছিল খুবই বিব্রতকর বিষয়।
যেদিনে কথা বলছিলাম সেদিন আমাদের ক্লাশমেট পুউ গভীর ঘুমে ঢলে পড়েছিল। এটা দেখে ওর পাশে বসা অন্যান্য চাইনিজ ক্লাশমেটরা বেশ কয়েকবার চেষ্টা করলো ওকে জাগাতে। কয়েকবার চেষ্টা পর পুউ এমন এক আওয়াজ মুখ দিয়ে বের করলো যা ক্লাশের সবার দৃষ্টিকে সেদিকে নিয়ে গেল।
তখন ড. ডিল্যাত বললো - থামো, ওকে জাগিও না। ও জাগলে ১১০% চাইতে পারে।
বিষয়টা হলো পুউ প্রায়ই ক্লাশে ঘুমাতো সেটা প্রফেসার জানতেন - কিন্তু সে বরাবর ৯০% মার্কস পেয়ে ক্লাশের টপে ছিল।
(২)
আজকের ব্লগের টপ রেটিং তালিকা দেখে মনে হলো ডা. আইজুদ্দিন প্রথম থেকে তিন পর্যন্ত রেন্কং সহ পাঁচটা স্থানে বসে আছেন। এর মধ্যে তিনটা লেখা অনবদ্য এবং গুটি কয়েক ব্লগার ছাড়া প্রত্যেকের অনুভূতিকে ষ্পর্শ করেই টপে গিয়েছে।
দু:খ জনক হলো ড. আইজুদ্দিনের পিছনের লেখকের নিক বারবার ব্যান হচ্ছে। মনে হয়ে ব্লগের ফ্রিকোয়েন্সী আর লেখকের ফ্রীকোয়েন্সী ম্যাচ করছে না!
এখন মনে হচ্ছে আইজুদ্দিনের কম লেখাই বোধ হয় ভাল - না হলে টপ টেনে অন্য কাউকে যেতে হলে নতুন নিয়ম করতে হতো।
( একটা অনুরোধ - দয়া করে এটিমের কাজের অবসরে দু'একটা লেখা কি দিতে চেষ্টা করেন....)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।