"বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না। "শিহরণে সত্তায় তুমি, হে আমার জন্মভূমি"
অবস্থাদৃষ্টে মনে হইতেছে পূর্বের যুদ্ধের সময়কার সবচাইতে বড় হন্তাকারকের পুত্রই আমাদের ভাগ্যনিয়ন্তা হইয়া উঠিয়াছে, স্মৃতিসৌধের কাছে থাকিয়া, জলপাই কাপড় পরিয়া। আমাদিগকে উর্দু চর্চা করিতে হইবে, বাংলা ব্লগে আর লিখিবার প্রয়োজন নাই। পাকিপ্রেমীরা তো আছেই, তাহারা এমনিতেই আমাদিগকে এস্থান হইতে বহিষ্কার করিয়াছে, এণে আমরা নিজেরাই চলিয়া যাইব, আহ্ পাক্, উহ্ পাক্, আদপে না-পাক্ । অনেকে মিষ্টান্ন বিতরণ করিয়াছে, পিতৃপরিচয়হীন কূল সকল সময়েই সুনির্দিষ্ট পরিচয়যুক্ত মনুষ্যকূলের বিপর্যয়ে সুখী হইয়াছে, ইহা নতুন কিছু নহে। জলপাই এর ভয়ে টকে অনেকেই অনেককিছু করিয়া থাকে (আমি যেমনতরো কোডে লিখিতেছি) হর্ষের কথা হইলো এই - মধ্যবয়স্ক ছত্রিশ বছরের নারী জীবনের পনেরো বছর কাটাইয়াছে উর্দি তলে, দশ বছর পাকিপ্রেমীদের তত্ত্বাবধানে, বেদ্বীনদের সাথে সে মাত্র বছর দশেক অতিবাহিত করিয়াছে, তার মাঝে মাত্র পাঁচ বতসরকাল নওরতন বিবির সহিত। তথাপিও নওরতন বিবির স্কন্ধে সকল দোষ চাপাইয়া আমরা আনন্দে ভাসিতেছি বঙ্গোপসাগরের জলে, পাকিদের গুহ্যদ্বার চাটিবার উল্লাসে। এত নক্শা করিবার প্রয়োজন কি? বলিলেই হয় পাক্ পাক্ দিল চাই, উর্দু বলিতে চাই, জিন্নাহ টুপি চাই, বিকৃত কামেচ্ছা মিটানোর তরে `পূর্ণিমা` চাই। আর ভালো বোধ করি না। আমাদিগের বিচার, যে দিকে স্বরেঅকার....
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।