আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কতো মেগাপিক্সেল ক্যামেরা হলে বলা যাবে ইমেজ ৩৫ মিলিমিটার ফিল্মের সমান -হাসান বিপুল

দ্যা আল্টিমেট কাট-পেষ্ট ব্লগ, তবে বিরক্তিকর নয়।

অনকেরে মনইে প্রশ্নটি ঘুরপাক খায়Ñ কতো মগোপক্সিলে ক্যামরো কনিলে তা ফল্মি ক্যামরোর মতো কোয়ালটিি দবে?ে ফল্মিরে মতো এনর্লাজ করা যাবে কতো মগোপক্সিলে ক্যামরো হাতে থাকল?ে মনে হতে পারে দুটি প্রশ্ন একই। কন্তিু আসলে কি এক? কোন এলমিন্টেরে কারণে একটি ডজিটিাল ক্যামরো ফল্মি ক্যামরো থকেে আলাদা হয়? সে এলমিন্টে হলো এর ইমজে সন্সের। ফল্মি ক্যামরোর ঠকি যখোনে ফল্মি বসানো থাক,ে সখোনে ডজিটিাল ক্যামরোয় একটি ইমজে সন্সের বসানো থাক। ে এ সন্সেরে থাকে অনকে ফটো সনেসটিভি ট্রানজস্টির।

যে সন্সেরে (সসিডিি বা সএিমওএস) যতো সংখ্যক ট্রানজস্টির থাকে সে ক্যামরোর ক্ষমতা ততো পক্সিলে। যদি আপনার ডজিটিাল ক্যামরোর রজেুলশেন হয় ৭.২ মগোপক্সিলে তাহলে আপনার ক্যামরোর সন্সেরে আছে ৭.২ মলিয়িন বা ৭২ লাখ পক্সিলে। সোজা ভাষায় ফটো তুললে আপনার ক্যামরোটি মোট ৭২ লাখ ডট দয়িে ছবটিি তরৈি কর। ে এখন প্রশ্ন হলো, ফল্মিে এমন কতোটি ডট থাকা সম্ভব? এর উত্তর জানতে আগে দখেতে হবে ফল্মিরে গঠন কমেন। ছবটিি খয়োল করুন।

ফল্মিরে ওপরে ও নচিে দুটি কোটংি থাকে এবং এ কোটংিয়রে মধ্যে থাকে মোট তনিটি কমেকিাল লয়োর। এ লয়োরগুলো এককে রঙরে প্রতি সনেসটিভি। রডে, গৃন আর ব্লুÑ এ তনি রঙ ধারণ করে এমন তনিটি লয়োরে তরৈি হয় তনিটি রঙে ভাগ করা সাবজক্টেরে ছব। ি খয়োল করে দখেুন, এখানে রঙ প্রকাশ পায় বভিন্নি অণুর পরর্বিতনরে মাধ্যম। ে র্অথাৎ কতোটুকু আলো পয়েে একটি অণু নজিকেে কতোটুকু বদলে ফলেবে তার ওপর নর্ভির করে ফটোতে ওই অংশে রঙ কমেন হব।

ে সে হসিবেে ফল্মিে একটি কালার সনেসটিভি অণুকে ডজিটিাল ইমজেরে একটি পক্সিলেরে সঙ্গে তুলনা করা যতেে পার। ে তাহলে এখন প্রশ্ন আসছ,ে ফল্মিে কতো অণু আছ। ে খুব সংক্ষপেে ও সহজ হসিাবে বলা চলে একটি টপ কোয়ালটিি ৩৫ মলিমিটিার শটে মোট ২০ মলিয়িন পক্সিলে পাওয়া সম্ভব। টপ কোয়ালটিি শট বলতে এখানে কয়কেটি বষিয় ধরে নয়ো হচ্ছÑে এক. ট্রাইপডে ক্যামরো, দুই. টপ কোয়ালটিি লন্সে, তনি. ফাইনস্টে গ্রনে ফল্মি এবং চার. র্পযাপ্ত আলো। এ চারটি এলমিন্টে নশ্চিতি করা গলেে মোটামুটি ২০ মগোপক্সিলেরে আউটপুট পাওয়া সম্ভব ৩৫ মলিমিটিার ফল্মি থকে।

ে আর সাধারণ কম্প্যাক্ট ক্যামরোয় যখোনে লন্সে খুব একটা ভালো নয়, সে ধরনরে হাতয়িার নয়িে ট্রাইপড ছাড়া ফটো তোলা হলে তনি থকেে চার মগোপক্সিলেরে রজোল্ট আশা করা যতেে পার। ে আলো র্পযাপ্ত না থাকলে এ পক্সিলে কাউন্ট কমে যাবে আরো। যে হসিাবটি আমরা এতোক্ষণ করলাম তাতে কি আমরা বলতে পারি য,ে ২০ মগোপক্সিলে ক্যামরো হলইে ফল্মিরে মতো কোয়ালটিি পাওয়া সম্ভব? সাদা চোখে উত্তরটি হ্যা বলে মনে হতে পারে কন্তিু একজন প্রফশেনাল কখনোই আপনাকে এ বক্তব্যরে জবাবে হ্যা বলবনে না। এর কারণ হলো ডজিটিাল ক্যামরোয় যে ফটো তোলা হয় তাতে ধারণযোগ্য রঙরে সংখ্যা আর ফল্মিে ধারণযোগ্য রঙরে সংখ্যা এক নয়। আমরা যে ডজিটিাল ক্যামরো ব্যবহার কর,ি প্রায় সব ক্ষত্রেইে এ ক্যামরো ইমজে কালার ধারণ করে আট বটি আওতার মধ্য।

ে র্অথাৎ সহজ ভাষায় রডে, গৃন আর ব্লুÑ প্রতটিি রঙরে ২৫৬টি শডে ধারণ করতে পারে ডজিটিাল সন্সের। ফল্মিে এ ক্ষত্রেে কোনো সীমাবদ্ধতা নইে। আরো সোজা করে বলা চল,ে ফটোতে যখোনে একটি রঙ সবচয়েে ডপি হয়ে আছে আর যখোনে একবোরে নইে এ দুটি কালার ডপেথরে মাঝখানে ডজিটিাল ইমজেে আরো ২৫৪টি স্টপে আছ। ে অনকেটা নচিরে ছবরি মতোÑ ডজিটিাল মাধ্যম এ শূন্য রঙ আর তীব্রতম রঙরে মধ্যে মোট ২৫৬টি স্টপে ভাগ করে কালার কম্বনিশেন তরৈি কর। ে কন্তিু ফল্মি রঙরে শডে তরৈরি ক্ষত্রেে এমন কোনো সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হয় না।

ফল্মি যহেতেু অ্যানালগ মাধ্যম তাই তার রঙ অনকে স্মুথলি হালকা শডে থকেে গাঢ় শডে তরৈি করতে পার। ে সে বচিারে ফল্মি আর আট বটি ডজিটিাল ইমজেরে তফাত অনকেখান। ি র্বতমানে যে প্রফশেনাল ডজিটিাল ক্যামরো আছে যমেন ক্যাননরে ১উং গধৎশ ওও বা নকিনরে উ২ী মডলেরে ক্যামরোর কালার ডপেথ ১২ বটি। র্অথাৎ এখানে প্রতটিি কালাররে ৪০৯৬টি শডে নয়িে ইমজে তরৈি হয়। এখন চলছে ১৬ বটিরে ইমজে তরৈি হবে এমন ক্যামরোর গবষেণা।

সে ক্যামরো র্বতমানরে আট বটিরে ২৫৬টি শডেরে বদলে ৬৫৫৩৬টি কালার শডে ধারণ করতে সক্ষম হব। ে যারা ডজিটিাল ক্যামরোয় মগোপক্সিলে গনে ফটো তুলছলিনে তাদরে মন খারাপ করার কছিু নইে। এ কথা মনে করারও দরকার নইে য,ে তা ডজিটিাল ক্যামরোটি ফল্মিরে মতো কোয়ালটিি দতিে পারবে না। ফল্মি ও ডজিটিাল দুয়রে কাজ এক হলওে দুটি মাধ্যম আলাদা। দুটরিই নজিস্ব বশৈষ্ট্যি রয়ছে।

ে এ বশৈষ্ট্যিই বলে দবেে কোথায় একে আপনি সবচয়েে ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবনে। যনরঢ়ঁষ@লধরলধরফরহ.পড়স [ইংলিশ]ভৎড়স-লধরলধরফরহ[/ইংলিশ]

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।