Special Secret Agent সিনেমার শ্যুটিং। নায়ক, পরিচালক সহ পুরো টীম নায়িকার জন্যে অপেক্ষারত। নায়িকা মেকআপ নিচ্ছে। হঠাৎ নায়কের
মোবাইলে কল আসলো। তার মা ভয়ানক অসুস্থ।
এখনই যেতে হবে হাসপাতালে। ছুটল নায়ক।
হাসপাতালে গিয়ে দেখল মার রক্ত
লাগবে। অনেক জনকে ফোন করে অবশেষে মিলল রক্ত। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় মেডিসিন লাগবে।
অনেক দোকান ঘুরে এনে দিল সব মেডিসিন। মায়ের আরও অনেক দরকারি জিনিসপত্র এনে দিল।
তারপর ছুটল স্পটে। মনে অজানা ভয়। এই নায়িকা দেশের এক নম্বর।
আর সে একজন নতুন
নায়ক। একটা টারনিং পয়েন্ট ছিল এই সিনেমা। কিন্তু নায়িকা যখন দেখল সে স্পটে নেই, কি করল সে? নিশ্চয় চলে গেছে এতক্ষনে। রাস্তায় লম্বা জ্যামে পড়ল। হতাশায়, ক্ষোভে, দুঃখে কান্না করা বাকি।
না জানি পরিচালককে কি বলবে?
স্পটে গিয়ে প্রাণপণে ছুটল সে।
গিয়ে দেখল পরিচালকের শান্ত মুখ। অজানা আশঙ্কায় কেপে উঠল নায়কের বুক। বললঃ “স্যরি স্যার। আম্মা খুবই অসুস্থ ছিল,
রক্ত লেগেছে, অনেক ছোটাছুটির মধ্যে ছিলাম।
নায়িকাকে আমি নিজে ফোন করছি, স্যরি বলব
উনাকে। যেন উনি ফিরে.........। ”
হাত দিয়ে ইশারা করে থামাল পরিচালক। তারপর বললঃ
.
.
.
.
.
.
“ফ্রেস হয়ে নাও তুমি। নায়িকার মেকআপ শেষ হয়নি এখনও।
’’
**************************************
পৃথিবীতে বিজ্ঞানিরা দীর্ঘদিন ধরে গবেষনার পর অবশেষে চোর ধরার যন্ত্র আবিষ্কার করল। যন্ত্রটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাটানো হল পৃথিবীর কোন দেশে কি পরিমান চোর আছে তা জানার জন্য
.
.
জার্মানিতে এটা ৬ ঘণ্টায় ৪০ টা চোর ধরল।
চায়নাতে এটা ৬ ঘণ্টায় ৬৫ টা চোর ধরল।
ইন্ডিয়াতে এটা ৬ ঘণ্টায় ৮২ টা চোর ধরল।
.
.
.
.
.
আর বাংলাদেশের গুলিস্তানে ৩০ মিনিটে চোর ধরার যন্ত্রটাই চুরি হয়ে গেল!
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
World Shocked!!!
Bangladesh Rocked!!!
*************************************
গভীর রাত।
প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।
কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’
ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে। ’
অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল। ’
রফিক বললেন, ‘মনে আছে।
সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’
মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে।
সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’
শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন। ’
রফিক সাহেব এগোলেন।
আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…। ’
রফিক সাহেব আরও এগোলেন।
‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!
*************************************
মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস; তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য একজন কাবিল এমপ্লয়ি খুঁজছেন।
প্রায় ২০,০০০ আবেদনপত্র জমা পরল
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, ‘তরফদার’ নামের এক বাংলাদেশীও আছেন।
বিল গেটস, ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন।
বিল গেটস বললেন, এখানে যারা ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ পারেন, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, আমি বরং থেকেই যাই এখানে... হারানোর তো কিছু নাই আমার...আর ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনে না’হয় শিখে নিব। দাড়িয়েই থাকি বরং
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘নেটওয়ার্কিং এ দক্ষতা আছে, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ১০,০০০ এর মধ্যে ৫,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, ‘নেটওয়ার্কিং’ আর এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনের মামলা এটা!
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘ইউন্ডোজ ও ইউনিক্সএ দক্ষতা আছে’, শুধু তারা থাকবেন।
বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ৫,০০০ এর মধ্যে ৩,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, ব্যাপার না... চাকরিটা পেলে, দুই দিনে শর্ট কোর্স করে নিব।
বিল গেটস এবার বললেন, যারা তুরস্কের ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন… তারা থাকবেন… আর বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২,০০০ এর মধ্যে ১,৯৯৮ জন হল ত্যাগ করলেন... দুইজন দাড়িয়ে রইলেন; তরফদার আর আরেক ভদ্রলোক
বিল গেটস বললেন, “গুড, তোমরা দুইজন আমাদের সকল ক্রায়টেরিয়া ফুলফিল করেছো।
তোমাদের এখন আমি টেস্ট নিব। তবে তার আগে আপনারা দুইজন একে অপরের সাথে তুরস্কের ভাষায় কিছু কথা বলুন তো দেখি”
তরফদার সাহেব পাশের ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বললেন, ‘ভাইজান, কেমন আসুইন’
পাশের ভদ্রলোক দাঁত বের করে বললেন, ‘এই তো, বালাই আছি... আফনে?’
*MORAL: বাংলাদেশী ভাইয়েরা, পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুক না কেনও, হালকা প্যাঁচ লাগালেও, এন্ড অফ দ্যা ডে, “উই রকস”
*************************************
একছেলে তার প্রেমিকার বার্থডে তে দেশে থাকবে না ।
তো সে তার GF এর জন্য একটা ফুলের দোকানে গিয়ে কিছু ফুলের তোড়ার order দিয়ে বললো জন্মদিনের দিন পাঠিয়ে দিতে ।
তারপর সে তার GFকে ফোন দিয়ে বলল , আমি তোমার জন্মদিনে তোমার বয়স যত বছর ততগুলো ফুলের তোড়া GIFT করবো ।
যে ফুলের দোকানে অর্ডার দেয়া হয়েছিল তার মালিক ছিল এক মহিলা ।
মহিলারা এমনিই এক কলম বেশি বুঝে ।
তার দোকান থেকে একসাথে এতগুলো ফুলের তোড়া আর কেউ নেয় নি । তাই তিনি খুশি হয়ে ১০টি ফুলের তোড়া FREE দিয়ে মোট ৩৪ টি তোড়া পাঠালেন...
.
.
.
ছেলেটি আজ ও জানেনা কেন তাদের
break up হয়েছে . . . .
Copyright 2013
একটি CTRL+C এবং CTRL+V যৌথ পরিবেশনা ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।