আমাদের দেশের অপরাধ দমনের প্রধান অন্তরায়
হয়ে দাড়িয়ে ছে এখন হাই কোর্ট - সুপ্রিম কোর্ট।
কোর্ট গুলোর বিচারিক কাজে আঈন এবং স্বাক্ষ প্রমানের জটিলতা এত বেশী যে
এগেুলো এখন আমাদের দেশের আঈন রক্ষা কারী ব্যাবস্থা গুলোর কাজ আরও কঠিন ,
কখনও দূঃসাধ্য করে দিচ্ছে ।
এজন্যই দেশে সন্ত্রাস দমনে বিনাবিচারে ক্রসফায়ার করতে হচ্ছে
আর
জরুরী অবস্থা জারী করে দূর্ণীতি বাজ দের ধরতে হচ্ছে ।
কিন্তু তার পরেও এদেরকে হাই কোর্ট - সুপ্রিম কোর্ট রক্ষা করেই চলেছে ।
এর প্রমান পাই অভিযুক্ত 50 জনের মধ্যে হাই কোর্ট বেশ ক জন কে প্রতিনিধির মাধ্যমে সম্পত্তির হিসাব প্রদানের অনুমতি দেয়ায় ।
তাহলে যারা দুদকের নির্দেশ মেনে চলেছে,
তাদের এই নির্দেশ মানার যৌক্তিকতা কোথায় ।
পৃথিবীর অনেক দেশে সফল হয়নি বলে আমাদের দেশে দূর্ণীতি দমন সম্ভব হবেনা, এ ধারনা ঝেড়ে ফেলতে হবে । যারা দেশ থেকে পালিয়ে গেছে তাদের আন্তদেশীয় চুক্তি করে বা জাতিসঙ্ঘ বা ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফেরত আনতে হবে , বিচার করতে হবে
আর হাই কোর্ট - সুপ্রিম কোর্টের এহেন ডিস্টার্বিং এক্টিভিটির জন্য এদের কার্যকলাপ স্থগিত করে এসব বিচার কাজ মিলিটারী কোর্টে নিয়ে করতে হবে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।