আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

উনি কি পারবেন উনার ভালো মন্দের খন্ডন করতে ?



ডঃ মোহাম্মদ ইউনূস রাজনীতিতে আসছেন এবং নতুন দলও গঠন করছেন । এই কথাটা প্রকাশ হওয়ার পর তাকে নিয়ে গভেষনা শুরু হয়েগেছে । কেউ বলছেন ভালো , আর কেউ মন্দ । নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর সবার চোখে তিনি ভালোই ছিলেন । রাজনীতিতে আসছেন বলার পরই মন্দটা ও ফুটে উঠতেছে।

আসলে উনার মন্দ বলতে কিছু নেই তা ঠিক নয় । তিনি গ্রামীন ব্যাংকের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ঋন দিয়ে দরিদ্রদের যেমন উপকার করেছেন তেমন ক্ষতিও করেছেন । যাদের ব্যাংক থেকে ঋন নেওয়া সম্ভব হতোনা তিনি তাদের কে ঋন দিয়েছেন এবংউনার গ্রামীন ব্যাংক হত দরিদ্র মানুষ থেকে 36-60% সুদ ও নিয়েছেন । যারা ঋন নিয়ে কাজে লাগাতে পারেননি , তারা ঋনের ভারে জর্জরিত হয়ে, অনেকেই ধংসের শেষ পর্যায়ে গিয়ে পৌছেছে । ভিটে মাটি ছাড়া হয়েছে অনেকে ।

এবং উনার ব্যাংক নারীদেরকে ঋন দিতেন বলে, গ্রামীন সহজ সরল নারীরা নির্জাজিত হতেন বেশি। তাদের স্বামীরা তাদেরকে দিয়ে ঋন নিয়ে বাজে কর্মে খরছ করে এবং এই ঋনের কিস্তির টাকা দিতে না পারার কারনে ঋন গ্রহিতা গৃহবধুর নাকের ফুল , কানেরদুল,গলার চেইন, কৃষকের হালের গরূ, এক মএ বসত ঘরের চালের টিন পযন্ত খুলে নিয়ে গেছে গ্রামীন ব্যাংক এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা । এ ভাবে লাখ লাখ মানুষকে শোষন , জুলুম এবং নির্যাতন করেছে , ডঃ মোহাম্মদ ইউনুসের গ্রামীন ব্যাংক । এবং তিনি গ্রমীন ফোনের মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি টাকা টাকা বিদেশীদের কে দিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে । আর ঐ টাকার বিনিময়ে তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন , এটাও অনেকে বলে ।

সর্বশেষ তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের মাঝে বাংলা দেশের মুখ উজ্জল করেছেন। এজন্যই আমরা উনাকে নিয়ে গর্ব করতে পারি । ঊনার থেকে ঋন নিয়ে সুদে আসলে দিয়েও অনেকে সুখি হয়েছে। আর যারা কাজে লাগাতে পারেননি তাদেরকে তিনি শোষন করেছেন । আমরা আশা করবো , ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস তিনি তার ভালো মন্দের খন্ডন করবেন ।

এবং মন্দের বিচার তিনি নিজেই করবেন । তারপর তিনি জনগনের সমর্থন নিয়ে রাজনীতিতে আসবেন নিশ্চয় ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।