ইয়াজউদ্দিন দেশটাকে মনে করেছিল তার বাপের রেখে যাওয়া তালুক। আর খালেদা ইয়াজউদ্দিনকে বানিয়ে রেখেছিল তার হুকুমের গোলাম। এই গোলাম-বিবির যড়যন্ত্রে দেশের অবস্থা যখন কাহিল, তখন ব্যানা হুদা বলছেন দেশে শান্তির সুবাতাস বইছে। বহিরাষ্ট্রের দালাল রাষ্ট্রদূতরা সংবিধানের ধারাবাহিকতা নস্যাতের চেষ্টায় লিপ্ত। ম্যাগনেটিক ট্রেন চালু করতে না পারায় ওনার মগজটাই ধুলাপড়া ম্যাগনেট হয়ে গেছে বলার অপেক্ষা রাখে না।
খালেদা জনগণের মতামত উপেক্ষা করে সংবিধানের দোহাই দিয়ে জোর গলায় বলেছিলেন 22 জানুয়ারীর নির্বাচন হবেই। তার বলার পেছনেও কারণ আছে। বৈঠকখানা (হাওয়া ভবন)'য় বসে এতদিন ইয়াজউদ্দিনকে যা বলেছেন। উনি " জো হুকুম রানী মা " বলে পালন করেছেন। আর ইয়াজউদ্দিনের উপর ভরসা করেই মান্নান ভূইয়া এতদিন গোঁফে তা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্নভেলায় বাসছিলেন।
কথায় আছে ঠেলার নাম বাবাজি। ইয়াজউদ্দিন আন্তজার্তিক চাপ এবং দেশের জনরোষে পড়ে যখন পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তখন উনি আবারো সেই " বৈঠকখানায়" দলীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বসেছিলেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।