৭১ সালের ফুলতলি ছাহেব কিবলা কাবার কেরামতির কথা অনেকে জানে অনেকে জানে না। শিক্ষা মন্ত্রি নাহিদ ছাহেবদের তো নিশ্চয় দু’একটা জানা থাকার কথা । ৭১সালে স্বাধিনতা যোদ্ধের শেষে কিবলা কাবা ফুলতলি ছাহেব, সিলেট কোর্টে এসে আত্মসমর্পন করেন । দিবালোকে আদালতে এসে হাজির হয়ে ছিলেন কিন্তু আসার পথে কেউ চিনতেই পারে নাই ।শুধু একটা কালো বুরকা দিয়ে কিবলা ছাহেব দেখাইয়া ছিলেন কেরামতি, ৭/৮ মাস জেল কেটে মুক্তিপান । পাক হানাদার বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতন হালাল ছিল বলে ফতুয়া দিয়েছিলে ওই ছাহেব কিবলা । আমার এইসব কথা বলার ইচ্ছা ছিলো না কারন কিবলা ছাহেব এখন মৃত কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রি কমরেড ছাহেব কিবলা কাবার মাজারে গিয়ে ঈসালে সওয়াব হাসিল করতে মাহফিলে যে ওয়াজ পরমাইলেন তা শুনে বলতে বাধ্য হলাম, কারন উনারা তো স্বাধিনতার পক্ষের শক্তি, ধর্মনিরপক্ষের বাণী প্রচারক। ওরা একদল লোক তাবিজ বিক্রয়, ধর্ম ব্যবসা করে, জীবন জীবিকার জন্য আর শিক্ষা মন্ত্রি ছাহেবরা হলেন হিপক্রেট, ভোট আর ক্ষমতার জন্য সব ব্যবসাই করেন সুযোগ সুবিধা মত । তাঁহাদের ভাষায় হিপক্রাসি হচ্ছে টাকটিক্স ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।