আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার এই পোস্ট ফ্রাসট্রেসন আউট করার জন্য। (ইগনোর করতে পারেন)

বাংলা প্র্যকটিস করাই হচ্ছে উদ্দেশ্য

চোখ দিয়ে দুই ফোটা পানি গড়িয়ে পড়ল। না না, আমি কাদতে চাইনা। তাকে দেখতে দিতে চাইনা আমার কান্না। চোখের উপর হাত দিয়ে কান্না ঢাকলাম। রাগে, অপমানে, দুখখে আমার মুখ লালা হয়ে গেছে।

আমাকে এমন করে অপমান করতে পারলেব আপনি? কি লাভ হল আপনার? আপনার জন্য যে আমার সমস্ত respect চলে গেল। আপনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যা বললেন? নিজের ভুলের শিকার না করে আমাকে এই ভাবে সবার সামনে এত ছোট করতে পারলেন? যেই অপবাদ আমাকে কেউ কোনদিন দিতে পারেনি, সেই অপবাদ আমাকে দিলেন? একজন শিক্ষকের কাজ হল ছাত্রদের শিক্ষা দেয়া। অথচ, সারা সেমেসটের আপনি আমাদের এতটুকু সাহায্য করেননি। আপনার কাছে এত করে হেল্প চাওয়ার পরেও না। আমার বন্ধুটা আপনার অফিস টাইমের সময় না যেতে পারায়, যখন আপনার কাছে একটু সময় চেয়েছিল, আপনি তাকে বলেছিলেন তার যদি হেল্প দরকার হয়, সে যেন তার অন্য ক্লাস গুলো ড্রপ দিয়ে আপনার কাছে অফিস টাইমে হেল্প নিতে আসে।

আপনার বিরুদ্ধে আরো কত কথা শুনেছি। কিনতু কখনো ভাবিনি আপনি সত্যি এরকম। কি লাভ হল আপনার? কি প্রমান করতে চাইলেন? আপনি কত ভাল আর আমি কত খারাপ? নাকি একজন মুসলিম মেয়ে কত খারাপ হতে পারে সেটা দেখালেন সবাইকে? আপনার ক্লাসের পরিক্ষা আসছে সামনে, অথচ আপনার জন্য আমি বইটা খুলতে পারছিনা পর্যন্ত। বইটা খুললেই আপনার জঘন্য রুপ টা মনে পরছে। সেদিন আপনার এরকম রুপ দেখে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম।

কথা মুখে আটকে গিয়েছিলো। তাই কোন প্রতিবাদ করতে পারিনি। আপনাকে আমি এতটুকু বিশ্বাস করিনা। আপনি জে আমাকে ফেইল করাবেননা তার কোন গ্যরান্টি নেই। তাই ভেবেছিলাম পরিক্ষা শেষে আপনাকে কিছু কঠিন কথা শুনিয়ে আসবো।

কিন্তু পরে আমার ফ্যমিলি আর বন্ধুরা পরামর্শ দিলো আমি যেন আপনার নামে কমপ্ললেইন দেই। তাই ঠিক করেছি তাই করবো। আমরা টাকা দেই পরার জন্য। ন্যয্য পাওনা চাওয়ায় এইভাবে অপমানিত হওয়ার জন্য না। আপনার পিছনে আমাদের টাকা শুধু নস্টই হচ্ছে।

আপনার মত প্রফেসরের আমাদের কোন দরকার নাই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।