আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজাইরা-2

মন'রে কৃষি কাজ জানো না, এমন মানব জমিন রইলো পতিত, আবাদ করলে ফলতো সোনা

আমি আছিলাম শহীদুল্লা্হয় এটাচ্ড। দুঃখের কথা হইলো উনার কবরটা অগ্রনী ব্যাংকের সামনে আগাছা দিয়া ঢাকা থাকায় পোলাপাইন ঐটার উপর বইসা আড্ডা দিত, পরে অবশ্য সাফ-সুতরা করছে। হলের মেইন ডাইনিং আছিলো একেবারে লংগরখানা বিশান বেঞ্চি, বড় বড় গামলায় ভাত আনলিমিটেড, ডাইল আনলিমিটেড। ডাইলে হইলদা একটা ভাব থাকায় ওর পরিচয় বুঝা যাইত। রান্না সুবিধার আছিলো না।

12 টাকার খিচুড়িটা খাওয়া যাইত। কর্াজন হলের মেইন ক্যাফেটা জব্বর ছিলো, এক টাকায় সিংগারা একটা , এক টাকায় একটা লেবু চা , দুপুরের খাওয়া 16 টাকা। কোন ভেরাইটিজ আছিলো না। একটাই মেনু। সাদা দিনাজপুরের সুগন্ধী চালের ভাত, ডাল-খাসী/চিকিন, সাথে একটু মিক্সড ভাজি।

সোম এবং বুধবার খিচুড়ি। যেদিন খাও , যাই মেনু থাক সব 16 টাকা। খুব সাম্যবাদ আছিলো। যারা ভর্াসিটিতেই প্রেম করতো ওগো মানিব্যাগ খুব বেশী অপুষ্টিতে ভুগতো না।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।