মরুভুমির দেশ কুয়েতে এক সময় সব ধরনের শাক-সব্জি আশে পাশের দেশ গুলো থেকে আমদানি করা হত, কিন্তু এখন প্রয়োজনের প্রায় ৭০ ভাগ শাক-সব্জি এই মরুর মাটিতেই হচ্ছে। আর এই কাজে মুল ভুমিকা রাখছে অসংখ্য বাংলাদেশী শ্রমিক। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে কুয়েতে এখন আলু, মুলা, টমেটো, বেগুন, করলা, বাধা কপি, ফুল কপি, ভুট্টা, লাউ, খিরা, মিষ্টি কুমড়া, ধনিয়া পাতা, সিম সহ সব ধরনের শাক সব্জি উতপাদন হচ্ছে। এই সবজি কুয়েতের বাজারের চাহিদা মিটাইতে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে।
অল্প কিছু বাংলাদেশী চুক্তি বিত্তিক কৃষি প্রজেক্ট[মাজরা]চালিয়ে বিপুল অর্থ উপার্জন করছে, এর বাইরে যারা বেতন বিত্তিক চাকুরী করছেন তারাও মোটামুটি ভাল আছেন।
উপযুক্ত বেতনে ও প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ায় কুয়েতের মাজরা শ্রমিকরা এখন সন্তোস জনক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মরুভুমির দেশ কুয়েতে এক সময় সব ধরনের শাক-সব্জি আশে পাশের দেশ গুলো থেকে আমদানি করা হত, কিন্তু এখন প্রয়োজনের প্রায় ৭০ ভাগ শাক-সব্জি এই মরুর মাটিতেই হচ্ছে। আর এই কাজে মুল ভুমিকা রাখছে অসংখ্য বাংলাদেশী শ্রমিক। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে কুয়েতে এখন আলু, মুলা, টমেটো, বেগুন, করলা, বাধা কপি, ফুল কপি, ভুট্টা, লাউ, খিরা, মিষ্টি কুমড়া, ধনিয়া পাতা, সিম সহ সব ধরনের শাক সব্জি উতপাদন হচ্ছে। এই সবজি কুয়েতের বাজারের চাহিদা মিটাইতে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখছে।
অল্প কিছু বাংলাদেশী চুক্তি বিত্তিক কৃষি প্রজেক্ট[মাজরা]চালিয়ে বিপুল অর্থ উপার্জন করছে, এর বাইরে যারা বেতন বিত্তিক চাকুরী করছেন তারাও মোটামুটি ভাল আছেন। উপযুক্ত বেতনে ও প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ায় কুয়েতের মাজরা শ্রমিকরা এখন সন্তোস জনক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তবে কয়েক জন মাজরা ব্যাবসায়ী ও শ্রমিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে তাদের এক মাত্র সমস্যা শ্রমিকের অপ্রতুলতা, যেখানে ৫০ জন শ্রমিক প্রয়োজন সেখানে মাত্র ৫ জন শ্রমিক আছে। বাংলাদেশ ও কুয়েত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশীদের জন্য কুয়েতের ভিসা খোলার ব্যাবস্থা করলে অসংখ্য বাংলাদেশী শ্রমিকের চাকুরী লাভে সক্ষম হবে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।