আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বালি-উট-

অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা

অবশেষে এই রাস্তা পারাপারের কৌশল আবিস্কার করলাম আমি, খুবই আশ্চর্য বিষয় হলো এখানে নিয়মটা উলটো, বাংলাদেশ বলে কথা, সব নিয়মই এখানে উলটা চলে, আমাদের মিথ্যাবাদী নির্বাচন কমিশনারের নির্জলা মিথ্যা দেখছি, অন্তত বাসায় একটা ক্যাল লাইন থাকার বড় সমস্যা হলো হাত পা চুলকায় খবর শোনার জন্য, সেই মত নিয়মিত খবর শুনছি, খবরের বিষয় নিয়ে পড়ে বলি, আপাতত রাস্তা পার হওয়ার কৌশল নিয়ে আলোচনা হোক। এখানে খুব আশ্চর্য হলাম দেখে , এর আগে কয়েক জায়গায় রোড সাইন ছিলো, তবে তখনও সামান্য নিয়মনীতির ালাই ছিলো, রেড লাইট হলে কিছু বিদ্্রোহী ছাড়া অন্য কেউ রওনা হতো না, এখন নিয়মটাই হলো রেড সাইন পড়লে সামনে যেতে হবে, এমন কি ট্রাফিক পুলিশও এই নিয়ম মেনে চলছে, রাস্তা পার হওয়ার জন্য অবশ্যই হেঁটে, সবুজ বাতি জ্বলে, তবে রাস্তা নিরাপদে পার হওয়ার জন্য আবার লাল বাতি জ্বলার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খুব একটা খারাপ ব্যাবস্থা না আসলে। তবে আমার নতুন প্রজেক্ট হলো বাংলাদেশে সৈদি আরব থেকে বালি আমদানী করার প্রজেক্ট, বাংলাদেশের অসুস্থ রকমের ধার্মিক( মানসিক অসুস্থতা) লোকের সংখ্যা বেড়ে গেছে, আমি যে বাসায় থাকি সেই বাসাটাকে বোরখা পড়িয়ে রাখা হয়েছে, ফাজলামি না ঘটনা সত্য, আমি অবশ্য এখন কৌতুহল নিয়ে দেখে, কিছু দেখা যায় কি না। এদের ধার্মিকতার পরিমান এটই বেশী যে এরা এর পর বাসার সামনে সৈদি আরবের বালি ফেলবে, সেখানে খেজুর গাছ লাগাবে এর পর সেই খেজুর গাছে উট বেঁধে রাখবে,উট নিয়ে চলাফেরা করবে ঢাকা শহরে। এই সুযোগে আমার 2 পাইস কামাই হবে, জমজমের পানি হজ্জ্বকরার পর সবাই নিয়ে আসে, সেই জমজম পানি আবার সম্মন করে সালাম করে তাকের উপরে সাজিয়ে রাখেন মানুষজন, সেই পানি এক ফোঁটা বালটিতে ঢেলে কেউ কেউ পবিত্র পানিতে গোসল করে, অসুস্থতা আর কাকে বলে। এন অসুস্থ মানসিকতা নিয়ে চারপাশে লোকজন কিভাবে বেঁচে আছে আমার আশ্চর্যলাগছে এখন। সেই রকমই আমি সৈদি থেকে হয়তো এক বাক্স বালি আমদানি করবো, আর নদী থেকে বালি তুলে এনে সেখানে সৈদি বালি দিবে এক দানা বাংলাদেশের নদির বালি পবিত্র হয়ে যাবে, সেই বালি বিছানো হবে বাসার সামনে, যদি তেমন সমস্যা হয় তাহলে চারপাশে হীটার লাগিয়ে টাপমাত্রা বাড়ানো হবে, মককার তাপমাত্রা হিসাব করে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন করা হবে, এই সব অসুস্থ মানুষদের জন্য বিধান এমনই হওয়া উচিত আসলে। তবে হিজাব পড়ার আগ্রহ সেইসব মেয়েদের বেশী যাদের ন্যাংটা দেখলেও যৌন উত্তেজনা জাগবে না, হয়তো এইরকম আড়াল দিয়ে নিজের দাম বা নিজেরে যৌনউত্তেজক হিসেবে উপস্থাপন করে। অন্তত আমার বাসার সেইসব বোনেদের দেখে আমার মনে হয়েছে ওদের দেখলে খাড়া সোনা ন্যাতাইয়া যাইবো, ওরা যদি নিজের ইচ্ছায় কারো লগে শাররীক সম্পর্কও করতে চায় সেই সুযোগ পাবে না,যাউকগা, ওগরো বিষয় নিয়া মাথা ঘামাইয়া লাভ নাই, অনেক কষ্টে একটা সাইবার কয়াফে খুইজ্যা পাইলাম যেই খানে লাইনের স্প ীড অন্তত 50 কিলো বাইটের উপরে, এর আগে একটাতে বসে ছিলাম সেখানে ম্যাক্সিমান স্প ীড 3 কিলোবাইট, এখন দৌড় দিতে হবে, কোনো একটা সমস্যা আছে, প্রথম পাতায় যেতে চাই এই লিংকটা দেখা যাচ্ছে না, তবে সব কিছু আশা করা ঠিক না,

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।