অতীতকে নিয়ে নস্টালজিক হতে ভালোবাসি, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতেও।
এখানে টিচিং করতে চাইলে ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময়েই শুরু করতে হয়। সেকেন্ড বা থার্ড ইয়ারে থাকাকালীন কয়েক সপ্তাহের জন্য স্কুলে পড়াতে হয়। এমনই এক স্টুডেন্ট টিচার এসেছিলো আমাদের পড়াতে।
টিচারটা ছিলো ইনডিয়ান, নাম - হারদীপ ফুল।
সবাই ডাকতো হ্যারি। দেখতে একদম ক্রেইগ ডেভিডের মত। ওপরের ছবি দেখলেই যে কেও বুঝতে পারবে। আমাদের স্কুলটা মেয়েদের স্কুল, তাই যতদিন সে ছিলো, তার লাইফটা শেষ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিলো! লাঞ্চটাইমে মাঠে হাটার সময় ক্যমেরার শব্দ শোনা যেত, বা চিৎকার - ও মাই গড ইটস ক্রেইগ ডেভিড!!
আমাদের সায়েন্স ক্লাস নিত সে। ঐ তিন সপ্তাহে সায়েন্সে যে রকম মজা হয়েছে, সারা বছর মিলিয়েও এরকম হয় নি।
কয়েকবার ক্লাসে 'দা সিম্পসনস' দেখেছি। ইকোসিসটেম বোঝানোর জন্য একবার অনেকগুলো খেলনা পুতুলের পশু আনা হয়েছিলো।
শেষ দিন ওনার জন্য সারপ্রাইজ পার্টি করা হয়েছিলো। পার্টিতে ওনাকে গান গাইতে বলা হয়েছে, যেহেতু ক্রেইগ ডেভিড একজন গায়ক। তবে আমাদের হতাশ হতে হয়েছে.. উনি গান পারে না, একদম পারে না ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।