আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আরও বেশি আক্রমণাত্মক বায়ার্ন

‘বায়ার্ন মিউনিখ ফাইনালটা প্রায় নিশ্চিতই করে ফেলেছে’—এটা গণমাধ্যমের কথা, আবেগের কথা। মাঠের ফুটবলীয় ব্যাপার-স্যাপার ‘নিশ্চিত করে ফেলার’ বিষয়টি একেবারেই সমর্থন করে না। বিশেষ করে প্রতিপক্ষ যখন বার্সেলোনা আর খেলাটা যখন হচ্ছে বার্সেলোনার ঘরের উঠোনেই।
বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়েরা ব্যাপারটি জানেন। আর জানেন বলেই আজ যেন তাঁরা অনেক বেশি সতর্ক।

সোজা-সাপ্টাই জানিয়ে দিয়েছেন। ‘রক্ষণাত্মক খেলা’, ‘গোল কম খাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া’ ইত্যাদি নেতিবাচক মন-মানসিকতাকে আজ ন্যু ক্যাম্পে একেবারেই প্রশ্রয় দেবেন না তাঁরা।
বাস্তেইন শোয়েনস্টাইগার যেমনটা বলেছেন, খেলাটাকে সতর্কতার সঙ্গেই দেখছেন তিনি। দু-একটি গোল দিয়ে দিতে পারলে বার্সার কাজটা যে অনেক বেশি কঠিন হয়ে যাবে, সেটা মাথায় রেখেই তাঁরা খেলতে নামবেন বলে জানিয়েছেন শোয়েনস্টাইগার।
কোচ ইয়ুপ হেইঙ্কেসই এই বার্তাটা ছড়িয়ে দিয়েছেন বায়ার্ন-শিবিরে।

নিজেদের মাঠে বার্সেলোনা অনেক বেশি শক্তিশালী। ২০০৯ সালে ন্যু ক্যাম্পে বার্সেলোনার বিপক্ষে ৪-০ গোলে হেরে যাওয়ার বিষয়টিও মাথা থেকে একেবারে সরিয়ে দেননি হেইঙ্কেস। যদিও চার বছর আগের ওই বায়ার্ন আর বর্তমানের বায়ার্নের মধ্যে শক্তিমত্তা আর সামর্থ্যে অনেক ফারাক।
হেইঙ্কেস প্রথমেই যেটা চান তা হলো, প্রমাণ করা যে মিউনিখের প্রথম লেগের ওই ফল চকিত সামনে চলে আসা কোনো ঘটনা নয়। নিজেদের যোগ্যতা বলেই সেদিন বার্সেলোনাকে ৪-০ গোলে হারিয়েছিলেন তাঁরা।

তিনি বলেন, ‘ওই ম্যাচে অত বাজেভাবে হেরে রীতিমতো তেতে আছে বার্সেলোনার খেলোয়াড়েরা। ম্যাচটা অসম্ভব কঠিন হবে। আমাদের দলের খেলোয়াড়েরাও জানে যে তারা কতটা কঠিন একটি ম্যাচ খেলতে মাঠে নামছে। ’
হেইঙ্কেসের প্রার্থনা ভালো ফুটবল। কারণ, ভালো ফুটবলই কেবল বার্সেলোনার জ্বলে ওঠা প্রতিহত করতে পারে।

আর জ্বলতে জ্বলতেই বিশ্বফুটবলে পালাবদলের ব্যাটনটা হাতে নিয়ে নিতে চায় বেভারিয়ানরা। ওয়েবসাইট। ।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।