৭ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বরুসিয়া। সমান ম্যাচে বায়ার্নেরও ১৯ পয়েন্ট, তবে গোল গড়ে পিছিয়ে থাকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে জার্মানির সফলতম ক্লাবটি।
ঘরের মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় বায়ার্নের জয়ের নায়ক ফরোয়ার্ড টমাস মুলার। ৬৩ মিনিটে ফরাসি ফরোয়ার্ড ফ্রাঙ্ক রিবেরির পাস থেকে তার করা গোল মূল্যবান তিন পয়েন্ট এনে দেয় গত মৌসুমে তিনটি শিরোপা জয়ী বায়ার্নকে।
আরেক স্বাগতিক বরুসিয়ার বড় জয়ে জোড়া গোল করে সমান অবদান মিডফিল্ডার মার্কো রয়েস ও পোল্যান্ডের স্ট্রাইকার রবের্ত লেভানদোভস্কির।
৩৫ মিনিটে রয়েসের গোলে এগিয়ে যায় বরুসিয়া। লেভানদোভস্কির শট অলিভার বাউম্যান ঠেকিয়ে দিলেও বল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি ফ্রেইবুর্গের গোলরক্ষক। সেই সুযোগে লক্ষ্যভেদ করেন রয়েস।
বিরতির ঠিক আগে রয়েসেরই পেনাল্টি গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ হয়ে যায়। প্রতিপক্ষকে শুধু পেনাল্টিই দেননি, লেভানদোভস্কিকে ফাউল করে সরাসরি লাল কার্ড পান সেনেগালের ডিফেন্ডার ফালাউ দিয়াজনি।
১০ জনের দলে পরিণত হওয়া অতিথিরা বরুসিয়ার সামনে দাঁড়াতেই পারেনি। ৫৮ ও ৭০ মিনিটে লেভানদোভস্কির দুই গোলে স্কোরলাইন হয়ে যায় ৪-০। ৭১ মিনিটে শেষ গোলটি করেন লেভানদোভস্কির স্বদেশের মিডফিল্ডার ইয়াকুব বুয়াশটুকোভস্কি।
অন্যান্য ম্যাচে বেয়ার লেভারকুসেন ২-০ গোলে হ্যানোভারকে ও হার্থা বার্লিন ৩-১ গোলে মেইঞ্জকে হারিয়েছে এবং হফেনহাইম ও শালকে ৩-৩ গোলে ড্র করেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।