সফল ব্লগার নয়, সত্যবাদী ব্লগার হওয়াই হোক আমাদের লক্ষ্য। শিরোনাম দেখেই নিশ্চয় বুঝে গেছেন কি জিনিস আছে ভেতরে? তাহলে আর দেরী কেন? আলতো করে একটা খোঁচা মেরে ঢুকে পড়ুন পোস্টে মজার মজার সব জোকস অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। অবশ্য অনেকেরই কমন পড়তে পারে তো কি হয়েছে? কথায় আছে না, পুরাতন চাল ভাতে বাড়ে....তো শুরু হয়ে যাক:
#০১
স্বামী স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল, বিয়ের আগে তুমি কি কারও সঙ্গে প্রেম করেছ?
স্ত্রী বলল, হ্যাঁ।
স্বামী রেগে বলল, তাহলে ওই হতচ্ছাড়ার নাম বলো। এক্ষুনি গিয়ে দাঁত ভেঙে দিয়ে আসি।
স্ত্রী বলল, ওগো, তুমি একা কি তাদের সবার সঙ্গে পারবে?
#০২
এক ব্যক্তি টেকনিক্যাল সাপোর্টে চিঠি লিখেছে-
ডিয়ার টেকনিক্যাল সাপোর্ট,
গত বৎসর আমি গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করেছিলাম। তার কিছুদিনের মাঝেই আমি বুঝতে পারলাম এটি অযাচিত ভাবে একটি চাইল্ড প্রসেসিং শুরু করেছে যা অনেক জায়গা এবং রিসোর্স নিয়ে নিচ্ছে।
শুধু তাই নয়, ওয়াইফ ১.০ ইনষ্টল হওয়ার সাথে সাথে অন্য প্রোগ্রামগুলোর সাথে ইন্টিগ্রেটেড হতে শুরু করেছে এবং বর্তমানে এটি সব ধরনের সিস্টেম একটিভিটি মনিটর করতে শুরু করেছে। ওয়াইফ ১.০ যেসকল প্রোগ্রামের সাথে কনফ্লিক্ট শুরু করেছে তার কয়েকটি- পোকার নাইট ৭.১, ফুটবল ৫.০, হান্টিং এন্ড ফিসিং ৭.৫ এবং গলফিং ৩.৬।
আমি ওয়াইফ ১.০ কে কিছুতেই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসে পাঠিয়ে আমার প্রিয় এপ্লিকেশনগুলো রান করাতে পারছি না।
তাই আমি ঠিক করেছিলাম আমার আগের গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে যাওয়ার ব্যপারে। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য ওয়াইফ ১.০ তে কোনরকম আনইনস্টল প্রসিডিউর নাই। দয়া করে আমাকে উদ্ধার করুন।
ধন্যবাদ
সমস্যাগ্রস্থ গ্রাহক।
–
পরের দিন টেকনিক্যাল সাপোর্ট থেকে জবাব এসে হাজির-
জনাব সমস্যাগ্রস্থ ব্যবহারকারী,
এটা খুবই কমন একটি সমস্যা যেটির বিষয়ে প্রায়ই লোকজন অভিযোগ করে থাকে।
বেশীরভাগ লোকই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করে এটিকে একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম ভেবে যা তাদের এন্টারটেইনমেন্টের জন্য কাজে আসবে। কিন্তু আসল সত্যটা হচ্ছে ওয়াইফ ১.০ একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ডিজাইন করাই হয়েছে সবকিছুর নিয়ন্ত্রন ভার নিজের কাছে নিয়ে নেয়ার মত করে। এবং এটিকে ডিলিট করার কোন উপায় নেই… এমনকি আনইষ্টল করারও কোন ব্যবস্থা নেই। এটি একবার যেখানে সেটাপ হয়ে যায় সেখানের সমস্ত সিষ্টেম ও প্রোগ্রাম ফাইলকে সরিয়ে জাঁকিয়ে হয়ে বসে। যাকে বলা যেতে পারে উড়ে এসে জুড়ে বসা!
আপনাকে আমরা দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে আপনি ওয়াইফ ১.০ থেকে আর কোনদিনই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে ফেরত যেতে পারবেন না… কারন এটি আপনাকে তা করতে দিবে না।
আপনি দয়া করে ওয়াইফ ১.০ এর সাথে দেয়া সতর্কতাবাণী-মেইনটেনেন্স/চাইল্ড সাপোর্ট ম্যানুয়্যালটা পড়ে নিবেন। আপনার জন্য আমাদের পরামর্শ হলো আপনি ওয়াইফ ১.০ তেই থাকুন এবং চেষ্টা করুন পরিস্থিতি কিভাবে উন্নতি করা যায়। আমরা আপনাকে আরো উপদেশ দেব একটি ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন সেটাপ করে নেয়ার ব্যপারে যা এটির যেকোন আর্গুমেন্টে “ইয়েস ডিয়ার” রিটার্ন করবে।
এটি নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য আপনি সবসময়ই প্রথমে C:\APOLOGIZE! কমান্ডটি ব্যবহার করবেন। কারন শেষ পর্যন্ত আপনাকে ‘APOLOGIZE’ কমান্ডটাই ব্যবহার করতে হবে সিষ্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরত আনার জন্য।
তবে আমরা আপনাকে পুরোপুরি নিরাশ করতে চাই না..। বস্তুত ওয়াইফ ১.০ একটি চমৎকার প্রোগ্রাম কিন্তু এটিকে অনেক যত্নের সাথে রাখতে হয়। ওয়াইফ ১.০ অবশ্য বেশ কিছু সাপোর্ট প্রোগ্রাম সহকারে সেটাপ হয়ে থাকে, যেমন ক্লিন এন্ড সুইপ ৩.০, কুক ইট ১.৫ এবং ডু বিল ৪.২।
তবে এসব প্রোগ্রাম ব্যবহারের সময় আপনাকে খুবই সচেতন থাকতে হবে। কারন এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে গিয়ে একটু উনিশ বিশ হলেই কিছু থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম ‘ক্যাট ক্যাট ১.৯’, ‘কাউ কাউ ৪.৯’ এক্সিকিউটেড হয়ে যাবে।
আর একবার যদি তা হয়ে যায়.. তাহলেই সারছে! সিষ্টেমের বারোটা বেজে যাবে। তখন সিষ্টেমের আগের পারফরমেন্স ফেরত আনতে আপনাকে আরো বেশ কিছু ইউটিলিটি টুল কিনতে হবে। আমরা এক্ষেত্র আপনাকে ফ্লাওয়ার ২.১ ও ডায়মন্ড ৫.০ কেনার পরামর্শ দেব।
বিশেষ সতর্কতা: কোন রকমেই.. কোন অবস্থাতেই কোনরকম স্যাক্রেটারী উইথ শর্ট স্কার্ট ৩.৩ সেটাপ করতে যাবেন না। এই ধরনের এপ্লিকেশগুলো ওয়াইফ ১.০ এর সাথে একদমই ম্যাচ করে না এমনকি ফাইবার অপটিক লাইন কেটে গেলেও ৯০০ মেগাবাইট সাইজের অশান্তি ৯.৯ মূহুর্তের মাঝেই ডাউনলোড করে সিষ্টেমে বড় ধরনের ড্যামেজ করে দিতে পারে।
বুইঝেন কিন্তু….
আপনার মঙ্গল কামনা করছি
টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার।
#০৩
এক ভদ্রলোক তাঁর স্ত্রীকে জোরে একটা চড় মেরে বললেন, ‘যাকে মানুষ ভালোবাসে তাকেই মারে। ’
তাঁর স্ত্রী তাঁর গালে দ্বিগুণ জোরে এক চড় মেরে বললেন, ‘তুমি কি ভাব, আমি তোমাকে ভালোবাসি না?
#০৪
এক নাপিতনী তার প্রতিবেশী এক মেয়েলোককে নাকের নথ খুলে মুখ ধুতে দেখছিল। নথ খুলতে দেখে ভাবল মেয়েটি বিধবা হয়ে গেছে। দৌড়ে গিয়ে তার নাপিতকে বললো, “ বসে দেখছো কি? শিগগির গিয়ে মেয়েটির স্বামীকে খবর দাও.. তার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে।
”
নাপিত তাড়াতাড়ি উঠি-পড়ি করে মেয়েটির স্বামীর কাছে গিয়ে বলতে লাগলো, “হুজুর বরবাদ হয়ে গেছে! আপনার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে। ”
এই খবর শোনা মাত্র লোকটি ডুকরিয়ে কাঁদতে লাগলো, “হায় আমার কি হবে?”
বন্ধুরা সব ছুটে আসলো। জিজ্ঞাসা করলো, “কাদঁছো কেন? খুলে বল কি হয়েছে?”
বললো, “সর্বনাশ! আমার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে। ”
বন্ধু বললো, “জ্ঞান বুদ্ধি লোপ পেয়েছে নাকি তোমার? তুমি স্বশরীরে জীবন্ত বসে আছ আর তোমার স্ত্রী বিধবা হয়েছে?”
হাঁ তা তো ঠিকই। জীবিতই তো আছি।
কিন্তু খবর যে নির্ভরযোগ্য লোক দিয়েছে! না কেঁদে পারি না। ”
#০৫
একটা ছাগল হাঁটছিল ,নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হল " একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে "
এর পর নিউটন ছাগলটিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগল বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র F=MA .
এর পর ই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র " সকল ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে।
#০৬
পাগলাগারদের ডাক্তার এক পাগলের
কাছে গিয়ে বললঃ
আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আর একটা দুঃসংবাদ
আছে। কোনটা আগে শুনতে চান?
পাগল ফিচ করে হেসেঃ সুসংবাদটাই আগে বলেন।
ডাক্তারঃ সুসংবাদটা হলো, আপনি আজ যে দুঃসাহসিক কাজ করেছেন,হাসপাতালের পুকুরে ডুবন্ত আরেক পাগলকে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেছেন, তাতে আমরা নিশ্চিত আপনি আর পাগল নন।
আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এবার আপনি নিশ্চিন্তে বাড়ি যেতে পাড়েন।
পাগলঃআর দুঃসংবাদটা কি?
ডাক্তারঃ দুঃসংবাদটা হচ্ছে, আপনি যে পাগলকে পানি থেকে উদ্ধার করেছিলেন, সে পরবর্তিতে আত্মহত্যা করেছে পুকুরের পাশের আমগাছের সাথে গলায় দড়ি দিয়ে।
পাগল আবারো ফিচ করে হেসেঃ
.
.
.
.
.
.
.
“আরে না! ও তো নিজে গলায় দড়ি দেয় নাই। পুকুর থিকা উঠানোর পর দেখলাম ব্যাটা ভিজা পুরা চুপচুপা হইয়া রইছে, তাই আমিই ওরে আম গাছের লগে লটকাইয়া শুকাইতে দিছিলাম”
#০৭
ভোলাবাবু রাতে বেঘোরে ঘুমোচ্ছেন এমন সময় স্ত্রীর ভীষণ ডাকাডাকিতে ধড়মড়িয়ে উঠলেন।
বললেনঃ কি হয়েছে, বেশ তো ঘুমোচ্ছিলাম,আবার ডাকাডাকি কেন?
স্ত্রীঃ কেন আবার তোমাকে যে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয়নি।
#০৮
বল্টুর কাছে একবার যমদূত আসলো,
বলল, “তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে”
বল্টুঃ কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না!!
যমদূত: কিন্তু আমার লিস্টের সবার
উপরে তোমার নাম লেখা আছে”
বল্টুঃ ঠিক আছে। তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ,
এরপর আমাকে নিয়ে যেও”
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
বল্টু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের
নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
”তোমার ব্যাবহারে আমি
খুশি হয়েছি,এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো
#০৯
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: জানিস, আমার আর তমার বিয়ে হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: তাই নাকি রে! আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?
প্রথম বন্ধু: আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর তমার ২৫ তারিখ।
#১০
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
#১১
ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে।
এমন সময় তিনজন লোক ট্রেনের দিকে দৌড়ে আসছে দেখে করিত্কর্মা গার্ড টেনে-হিঁচড়ে তাদের মধ্য থেকে দু’জনকে তুলতে পেরেছে। ট্রেনের গতি বেড়ে যাওয়ায় বাকিজনকে তুলতে পারেনি।
গার্ড : ব্যাপার কী! এত কষ্ট করে তিনজনকে তুলতে না পারলেও দুজনকে তো তুলেছি, অথচ আপনারা একটুও ধন্যবাদ দিচ্ছেন না যে?
.
.
.
.
.
.
লোক দু’জন : ধন্যবাদ দিই কী করে! যেইজনকে ফেলে এসেছেন, আসলে উনিই ছিলেন যাত্রী। আর আমরা এসেছিলাম ওনাকে ট্রেনে উঠিয়ে দিতে।
#১২
আপনারা জানেন জেমস বন্ড তার নিজেস্ব স্টাইলে হিরো।
কেউ যখন তাকে তার নাম জিজ্ঞাসা করে, তখন সে তার নিজেস্ব স্টাইলেই বলে, “বন্ড, জেমস বন্ড”।
গত বছর যখন সে বাংলাদেশে এসে উঠেছিল সোনারগা হোটেলে। হোটেল ম্যানেজার মি. পাশা এর সাথে তার কথা হচ্ছে.....
মি. পাশা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন: হ্যালো, আপনার নাম?
জেমস বন্ড জবাব দিল: বন্ড, জেমস বন্ড.
তারপর জেমস বন্ড তাকে জিজ্ঞাসা করল: আপনার নাম?
মি. পাশা বললেন:
পাশা, চৌধুরী পাশা,
রহমান চৌধুরী পাশা,
সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
আবুল কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
সেই দিন থেকে, কেউ যদি তার নাম জিজ্ঞেস করে,
সে শুধু বলে, জেমস বন্ড.
#১৩
বাসে প্রচন্ড ভিড়। একজন লোক উঠারচেষ্টা করতেই বাসের ভেতরের সবাই চিতকার করে, "খবরদার আর একটা লোকও উঠতে পারবে না। "
__ কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
__তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
__নবাবের বাচ্চা না, আমি এই বাসের ড্রাইভার।
#১৪
বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ওদিক তাকাচ্ছিলো ..
বাঘ জিজ্ঞেস করলো : কি খুঁজছ?
বাঘিনি : দেখতিছি, Discovery Channel আছে কিনা ; ব্যাটারা একটুও Privacy রাখে নাই
#১৫
চলন্ত প্লেন এ ঘোষনা দেওয়ার পর পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যায়্।
একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো।
মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো।
তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে
#১৬
রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে......
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নারীজাতিকে একদম রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে।
—মানে?
—মানে, দেখিস না, প্রতিটি স্কুলের সামনে মায়েরা কেমন রাস্তায় বসে থাকে!
#১৭
শিক্ষকঃ কোন পাখি সবচেয়ে দ্রুত উড়তে পারে ???
ছাত্রঃ "বান্দর"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর সঠিক উত্তর!
#১৮
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলেঃ “ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস দেখ জঙ্গল কত সুন্দর” চিতা ইদুরের সাথে যাইতে লাগলো সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল ইঁদুর হাতিকেও এক ই কথা বলল এর পর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো কিছুদুর পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ইঁদুর যখন তাকেও এক ই কথা বলল সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইসা একটা থাপড়!! হাতিঃবেচারাকে কেন মারতাছ??
বাঘঃ এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল!
যারা কষ্ট করে এই বাসি পচা কৌতুক গুলো পড়ে ১৮(+) এর বিন্দুমাত্রও খুজে পাননি তাদের কে বলছি, ১৮(+) বলতে এখানে ১৮টি কৌতুক সাথে একটি ফ্রি বোঝানো হয়েছে
এই নিন ১৮টির সাথে একটি কৌতুক ফ্রি
#১৯
মফিজ গেল তার জ্যোতিষ বাবার কাছে। ডান হাত বাড়িয়ে বলল, বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়। কী আছে সামনে বলেন?
জ্যোতিষ বাবা বলল, তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
মফিজ বলল, বাবা বাম হাতও চুলকায়!
বাবা বলে, কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে।
মফিজ আনন্দিত গলায় বলল, বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু চুলকায়।
জ্যোতিষ বলল, তোর বিদেশ যাত্রা হবে।
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বলল, আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!!
বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বলল, ধুরু হারামজাদা, তোর তো চুলকানি হয়েছে যা ডাক্তার দেখা!!!
[জোকস গুলো একগাদা ওয়েবসাইট ঘেটে বিভিন্ন সময় কালেক্ট করা, তাই সূত্র উল্লেখ করতে পারলাম না] ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।