গুলিস্থান থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু এই ফ্লাইওভার দিয়ে কবে গাড়ি চলবে তা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানও সঠিক ভাবে বলতে পারবে না। আর নিচের রাস্তার অবস্থা সাগরের ঢেউয়ের চেয়েও খারাপ। এক কথায় বললে ফ্লাইওভারের নিচে কর্দমা।
উল্লেখ্য, জানিনা আপনাদের মনে আছে কি না, ফখরুউদ্দিনের আমলে বিজয়স্মরণী-তেজগাও ফ্লাইওভারের উদ্বোধনের পর কিন্তু তা বন্ধ করে কয়েক মাস কাজ করা হয়েছিল।
এটার দশাও তাই হবে।
এটি আমার প্রিতদিনের যাতায়াতের পথ। কুতুবখালী টোল প্লাজার যে প্লাজাটির ফিতা প্রধানমন্ত্রী কেটেছেন তার একটু পরের টোল প্লাজার কাজ শেষ হয়নি। গতকাল রাত ১১ টায় যখন বাড়ি ফিরছিলাম তখনও দেখেছি কাজ চলছে। এই টোল প্লাজা দিয়ে গাড়ি নামবে।
আর প্রধানমন্ত্রী যেটার ফিতা কেটছেন সেটা দিয়ে গাড়ি উঠবে।
দেশের সবচেয়ে বড় এ ফ্লাইওভারের সঙ্গে প্রধান প্রধান সড়ক ও বাস টার্মিনালের সংযোগ রাখা হয়েছে। এর ৬টি প্রবেশমুখ এবং ৫টি বের হওয়ার পথ রয়েছে।
এই ফ্লাইওভার এমন ভাবে তৈরি করা হেয়েছ যাতে যে কোন গাড়ি ফ্লাইওভারে উঠতে বাধ্য হয়। নিচের রাস্তা এতটাই সড়ু রাখা হয়েছে যে যানজট সারাক্ষণ লেগেই থাকবে।
তাছাড়া একটা রাস্তার মধ্যে তিনটা পিলার থাকলে সে রাস্তার অবশিষ্ট আর কিই বা বাকি থাকে। আবার যদি রাস্তার (নিচের) ডিভাইডার করা হয় প্রায় ফ্লাইওভারের সমান চওড়া। আর কিছু বলতে চাই না। আমার কথার সত্যতা প্রমান করতে বাকিটা নিজে গিয়ে দেখে নিয়েন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।